পাঠক প্রতিক্রিয়া ১: দি লর্ড অফ দ্য রিংস
এটি নিয়ে কিছু বললেই মনে হয় কম হয়ে যায় ভাই। জাস্ট অসায়ায়ায়ায়ায়ায়ায়ায়ধারণ! মনেই হয়নি অনুবাদ পড়ছি। মনে হচ্ছিল,বাংলায় লিখিত কোন গল্প পড়ছি। শুরু থেকেই সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করে কোন কাঠিন্য ভাব ফুটিয়ে না তুলেই যে ভালো মানের অনুবাদ উপস্থাপন করা যায় তার উদাহরণ দেয়া যায় বলতে পারেন।
লিজিয়ন-পাঠক প্রতিক্রিয়া ৩
ব্র্যান্ডন স্যান্ডারসনের সাইফাই মিস্ট্রি থ্রিলার লিজিয়ন বইটি পড়েছেন নিশাত আনজুম সেমন্তী। একটা রিভিউও পাঠিয়েছেন।
লিজিয়ন-পাঠক প্রতিক্রিয়া ২
শুরুর দিকে মনে হয়েছে গল্প খুবই ধীরগতিতে আগাচ্ছে। কিন্তু মূল গল্পে ঢুকে পড়লে পুরোটা শেষ না করে ওঠা মুশকিল। “ধোকা দিচ্ছে কে?” এরকম একটা চিন্তা মাথায় ছিল সম্পূর্ন বই জুড়ে। বইয়ের কোথাও রহস্যের কমতি নেই। আর অনুবাদের ক্ষেত্রে মহিউল ইসলাম মিঠু তার অনুবাদের বৈশিষ্ট্য বজায় রেখেছেন।
লিজিয়ন-পাঠক প্রতিক্রিয়া ১
অনুবাদ ছিল বেশ সুন্দর সাবলীল।অল্প কিছু বানান ভুল চোখে পড়েছে আর দুই তিন জায়গায় চরিত্রের নামে ভুল হয়েছে আশা করি সেগুলো শীঘ্রই ঠিক করে ফেলা হবে। এবং সিরিজের পরবর্তী বইগুলোর অনুবাদের জন্য আগ্রহ প্রকাশ করছি।মিঠু ভাই যদিও আপনি লর্ড অব দ্য রিংস এর অনুবাদ নিয়ে ব্যস্ত।অনেক অনেক শুভকামনা রইলো ভাই।
দি আইস ড্রাগন-পাঠ প্রতিক্রিয়া ২
এই ছোট্ট প্রতিক্রিয়াটি আমাদের দিয়েছেন নিশাত আনজুম সেমন্তী। বইটার অনুবাদ পড়ে আপনি আসলেই শান্তি পাবেন। এত আরামদায়ক অনুবাদ অনেকদিন পর পড়লাম।
দি হবিট-পাঠ প্রতিক্রিয়া
আমি শুধু প্রথম অধ্যায়টা পড়েছিলাম তারপরের অধ্যায় গুলো বই আমাকে পড়তে বাধ্য করেছে। মহিউল ইসলাম মিঠু ভাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটা বই বাংলাভাষায় অনুবাদ করার জন্য।
পাঠক প্রতিক্রিয়াটি লিখেছেন: রাফায়েত ইসলাম রিফাত
পাঠক প্রতিক্রিয়া – দি আইস ড্রাগন
অসাধারণ সমাপ্তি গল্পটিকে পরিপূর্ণতা দিয়েছে।
শব্দচয়ন এবং সাবলীল ভাষা ব্যবহারের ফলে একবারের জন্যও মনে হয় নি অনুবাদ পড়ছি। এক্ষেত্রে অনুবাদকের প্রশংসা করা বাঞ্ছনীয়।
পার্সি জ্যাকসন: দ্য লাইটনিং থিফ (পাঠক প্রতিক্রিয়া)
রিভিউ লিখেছেন সালেহ আহমেদ মুবিন, তরুন লেখক, অনুবাদক, সম্পাদক। বিশ্বখ্যাত সিরিজ “দি গেম অব থ্রোন্স”-এর অনুবাদ করে মন জয় করে নিয়েছেন শত পাঠকের মন। সুন্দর রিভিউটির জন্য তাকে ধন্যবাদ। প্রচ্ছদ: ইবুক পার্সি জ্যাকসন এ্যান্ড দ্যা লাইটনিং থিফ রিক রিওর্ডান অনুবাদঃ মহিউল ইসলাম মিঠু . ধরুন আপনি আপনার অত্যাচারী সৎ বাবা এবং ভয়াবহ স্কুল থেকে বহু দূরে সমুদ্রের তীরে শান্তির এক দ্বীপে ছুটি কাটাচ্ছেন। সাথে রয়েছে আপনার মমতাময়ী মা। হঠাৎ সেখানে প্রবল ঝড় বৃষ্টির মাঝেই, একদম মধ্যরাতে হুট করে উপস্থিত হল আপনার স্কুলের বেস্ট ফ্রেন্ড। অবাক হবেন না? এর উপর যদি দেখা যায় আপনার বন্ধুর পা হাঁটুর নিচ থেকে পরিণত হয়েছে ছাগলের খুরে, তাহলে অজ্ঞান হয়ে যাওয়াটাও বিচিত্র নয়। ধরলাম এসব বাধা বিপত্তি পাড়ি দিয়েই দিলেন। এরপর যদি আপনাকে গাড়ি নিয়ে সেই মধ্যরাতেই তাড়া খেতে হয় পৌরাণিক দানব মিনোটরের, তাহলে কি আদৌ সুস্থ্য থাকা সম্ভব? মরার উপর খাড়ার ঘা হিসেবে আপনার মা সেই মিনোটরের হাতে থেকেই যদি একরাশ আলোক রেখায় মিলিয়ে যায়? তাহলে আপনার অবস্থাটা কি হবে? বুঝতে পারছি হাত পা কাঁপাকাঁপি শুরু হয়ে গেছে। ওয়েট। আসল বিষয়টা এখনও বলিইনি। আপনার বয়সটা তখন থাকবে বার বছর। স্রেফ বার বছর! এবার চিন্তা করে দেখুন। এই ব্যাপারটাই ঘটল বার বছর বয়সী পার্সি জ্যাকসনের সাথে। হঠাৎ করেই একরাতের মাঝে সে নিজেকে আবিষ্কার করে বসল ভিন্ন আর ভয়াবহ এক জগতে। আবিষ্কার করল সেই জগতের বাসিন্দা সে নিজেও। কোনমতে প্রাণ নিয়ে সে পৌছল ক্যাম্প হাফ ব্লাডে। সেখানেই সে প্রথমবারের মত আবিষ্কার করল যে সে একজন ডেমিগড। তার বাবা স্বয়ং গ্রিক সমুদ্রদেব পোসাইডন! আর আধুনিক অলিম্পাস নাকি এই অ্যামেরিকার এম্পায়ার স্টেট বিল্ডিং এরই ছয়শ তলায়! তবে সব খারাপেরই ভাল দিক থাকে। ক্যাম্প হাফ ব্লাডেই সে পেল ভয়ংকর কিন্তু মায়াবতী বান্ধবী অ্যানাবেথকে, খুঁজে পেল বন্ধু গ্রোভারের পা ছাগ খুরযুক্ত হবার কারন, সেই সাথে পেল বৃদ্ধ শিক্ষক কাইরনকে, যে কিনা হারকিউলিস একিলিসদের মত বিখ্যাত ডেমিগডদেরকে নিজ হাতে শিক্ষা দিয়েছে। আর পেল এক বন্ধু, বড় ভাই লুককে। কিন্তু সব তালগোল পাকিয়ে গেল খুব শিঘ্রই। স্বয়ং দেবরাজ জিউসের অস্ত্র-বজ্র কিভাবে যেন নিখোঁজ হয়ে গেছে। সব দোষ চাপল পার্সির উপরে। তার পেছনে কারন আছে বৈকি। হাতে একটা উপায়ই বাকি আছে। নিজেকে নির্দোষ প্রমাণের জন্য খুঁজে বের করতে হবে আসল চোরকে। লাইটনিং থিফকে। আর এজন্য পাড়ি দিতে হবে বহু বিপদসংকুল পথ। যেতে হবে অতল পাতালের বহু গভীরে। উল্টেপাল্টে হবে পুরো জগৎটাকে। সময়য় কেবল দশদিন। সাথী হল বন্ধু গ্রোভার আর অ্যানাবেথ। টাইটান লর্ড ক্রনসের এখানে কি সম্পর্ক? শেষে গিয়ে সব রহস্য যখন সমাধানের পথে, আচমকাই পাঠকের চোয়াল ঝুলে পড়বে। জমে উঠবে খেলা। শুরু হবে বন্ধুত্ব, বুদ্ধি, বিপদ আর বিশ্বাঘাতকতার এক উপাখ্যান। প্রচ্ছদ: হার্ডকভার পাঁচ বই সিরিজের প্রথম বই হচ্ছে লাইটনিং থিফ। অনলাইন শপ বিবিধের পোষ্ট দেখে হঠাৎই মনে হল বইটা সম্পর্কে সবাইকে জানানো দরকার। গোগ্রাসে গেলা যাকে বলে ঠিক সে ব্যাপারটাই ঘটেছে এই সিরিজের বেলায়। লেখকের রসাত্মক বর্ণনায় মুখ টিপে হেসেছি। পার্সির স্টুপিডিটি,...
পাঠক প্রতিক্রিয়া: দি হবিট
রিভিউটি লিখেছেন: Rejaul Karim প্রচ্ছদ বই : দি হবিটলেখক : জে. আর. আর. টোলকিনঅনুবাদক : মহিউল ইসলাম মিঠুপ্রকাশনী : সবুজপাতা বইটা আসলে লেখক টোলকিন তার নিজ বাচ্চার জন্য লিখতে বসছেন,বাট পরে সেটা হয়ে গেলো সমস্ত পৃথিবীর বাচ্চাদের জন্য আর্দশ লিপির মতো বই।সব ধরনের অ্যাডভেঞ্চার আছে!বইটা কতটা পপুলার হয়েছে ভাবতে পারেন?৫১টা ভাষায় প্রায় অনুবাদ করা হয়েছে বইটা! প্লট …!একজন হবিট শান্তি প্রিয় জীবনে ভালো আছে,হঠাৎ আগমন ঘটে একজন যাদুকর এর যাকে আমরা এই বইয়ে দেখি গ্যান্ডালফ হিসেবে ।যে হবিট কে রাজি করায় অ্যাডভেঞ্চার করাতে..তাদের সাথে আছে অদ্ভূত আরও ১২ জন বামন। যারা যুদ্ধে উস্তাদ আর একান্ত ই পর্বতের রাজা থরিনের প্রিয় দল। এই ১৪ জনের দল বের হচ্ছে থরিনের রাজ্য ফিরে পাবার জন্য,আর সেখানেই অপেক্ষা করছে এই ১৪ জনের জন্য ভয়াংকর সব যুদ্ধ আর দৈত্য ধানব। পথি মধ্যে আছে বিশাল আকাড় মার্কশা, আছে গবলিন এবং অদ্ভুত যত ভয়ংকর প্রাণীদের সাথে যুদ্ধ।বন্ধু হিসেবে আসে,ঈগল ,ভাল্লুকে র রূপে এক বেয়র্ন। তার পর শুরু হয় ড্রাগনের সাথে যুদ্ধ।কি নেই এই বইয়ে?বাচ্চাদের বই ধরা হলেও, আমার মনে হয় যারাঅ্যাডভেঞ্চার পছন্দ করেন তাদের জন্য এই বইটা।তাহলে আর দেরি কেনো?বসে পড়ুন দি হবিট নিয়ে!ভালোবাসার এক বই! বইটা নিয়ে বসলে উঠতে ইচ্ছে হবে নাা শেষ করা পযর্ন্ত।খুব সুন্দর করে গুছানো লিখার একটা বই । হা্র্ডকভার প্রচ্ছদ প্রয়োজনীয় লিংক: বইটির পরিচিতি, আপডেটস, পাঠক প্রতিক্রিয়া, বইয়ের কিছু অংশ পড়ে দেখার লিংক সহ সবকিছু পাওয়া যাবে এখানে: দি হবিট – বই...
পাঠক প্রতিক্রিয়া: দি আইভরি চাইল্ড
রিভিউটি লিখেছেন: আব্দুল্লাহ আর রায়হান। সুন্দর লেখার জন্য তাকে ধন্যবাদ। প্রচ্ছদ বইয়ের নামঃ দি আইভরি চাইল্ডলেখকঃ হেনরি রাইডার হ্যাগার্ড, মহিউল ইসলাম মিঠু (অনুবাদক)প্রকাশকঃ সবুজপাতাপ্রথম প্রকাশঃ মার্চ ২০১৫পৃষ্ঠ্যা সংখ্যাঃ ১৪২মূল্যঃ ১৮০ টাকা (গায়ের মূল্য)জনরাঃ অ্যাকশন-অ্যাডভেঞ্চার / সুপারন্যাচারাল। লেখককে নিয়ে কিছু কথাঃ হেনরি রাইডার হ্যাগার্ড একজন ইংরেজ লেখক যিনি উনিশ শতকের শেষের দিকে অ্যাডভেঞ্চার উপন্যাস লিখে নাম কুড়িয়েছিলেন। তার বিখ্যাত উপন্যাস গুলোর মধ্যে রয়েছে “King Solomon’s Mines”, “She”, “Cleopatra” ইত্যাদি। তার বেশিরভাগ কাহিনীগুলোই আফ্রিকার যেখানে তিনি পাঠকদের সামনে তুলে ধরেন অজানা এক পৃথিবী। এটা খুব সহজেই বলা যায় যে হ্যাগার্ড ছিলেন তার সময়ের সবচেয়ে আন্ডাররেটেড লেখকদের মধ্যে একজন। অ্যালান কোটারমেইনঃযারা ইতোমধ্যেই হেনরি রাইডার হ্যাগার্ডের একাধিক লেখার সাথে পরিচিত তাদের সম্ভবত অ্যালান কোয়াটারমেইন সম্পর্কে নতুন কিছু বলার দরকার নেই। তবুও সংক্ষেপে কিছু কথা সেরে নেই। অ্যালান কোয়াটারমেইন একজন বিখ্যাত ইংরেজ শিকারি এবং ক্ষেত্রবিশেষে একজন বণিকও। হ্যাগার্ড তার “কিং সলোমন’স মাইনস” উপন্যাসে প্রথম এ চরিত্রকে তুলে আনেন। ইংরেজ হলেও অ্যালান বেশিরভাগ সময় আফ্রিকাতেই কাটাতে পছন্দ করেন যেখানে তিনি মিশনারি বাবার যত্নে বেড়ে উঠেছিলেন। আফ্রিকার অন্ধকার অঞ্চলগুলোতে সভ্যতার আলো পৌঁছে দেয়া অ্যালানের অন্যতম লক্ষ্য। আফ্রিকানরা তাকে ডাকে মাকুমাজন বলে। বিচক্ষণ ও দৃঢ় ব্যক্তিত্বের অধিকারী এ ইংরেজ সুযোগ পেলেই ঝাঁপিয়ে পড়েন অ্যাডভেঞ্চারে। মুখোমুখি হন অবিশ্বাস্য সব বিপদের, বেরও হয়ে আসেন নিজস্ব দক্ষতায় আর কিছুটা ভাগ্যর ছোঁয়ায়। দি আইভরি চাইল্ড অ্যালান কোয়াটারমেইন সিরিজের প্রকাশিত অষ্টম বই। কাহিনী সংক্ষেপঃ ঘটনার শুরু ইংল্যান্ডে যখন অ্যালান এক বন্ধুকে সাথে নিয়ে যান উপন্যাসেরই আরেক গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র লর্ড র্যাগনালের বাড়িতে। বন্ধুত্ব হয়ে যায় তাদের। তার সাথে পরিচয় হয় র্যাগনালের বাগদত্ত্বা লুনা-র সাথেও। ওখানে থাকা অবস্থাতেই তার সাথে দেখা করতে আসে আফ্রিকান দুর্গম অঞ্চলে বসবাসকারী হোয়াইট কেন্ডা নামক এক জাতির দুই পুরোহিত। আইভরি চাইল্ডের কথাও প্রথম সেখানেই শুনলেন। দুই বছর পর মূল কাহিনী শুরু। র্যাগনালের স্ত্রীকে উদ্ধার করতে অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে বেরিয়ে পড়েন দুইজন, সাথে দুই ভৃত্য নিয়ে। পথে ছোটখাট বিপদ এড়িয়ে পৌঁছে যান তারা হোয়াইট কেন্ডাদের আবাসস্থলে। ওখানে তাদের মারতে হবে শয়তানের পুজারি ব্ল্যাক কেন্ডা-দের শয়তান দেবতা অতিকায় হাতি-কে যা পরিচিত জানা/যানা নামে। এদিকে নেমে আসছে আইভরি চাইল্ড বা হোলি চাইল্ডের একের পর এক অভিশাপ; শুরু হতে যাচ্ছে এক দুই কেন্ডা জাতির মধ্যে এক ভয়ঙ্কর যুদ্ধ। পারবে অ্যালান তার বন্ধুদের রক্ষা করতে? যানা-কে মারতে? কে এ আইভরি চাইল্ড? এত কিছুর মাঝে লুনা-র ভূমিকাটাই বা কোথায়? পাঠ-প্রতিক্রিয়াঃ হ্যাগার্ডের অন্যান্য উপন্যাসের মতই কাহিনী বর্ণিত হয়েছে প্রথম পুরুষে, অ্যালান কোয়াটারমেইনের জবানিতে। কাহিনী নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই। ভালোবাসা, আত্নত্যাগ আর বন্ধুত্বের অপূর্ব মিশ্রণে বইটি এ লেখকের অন্যতম সেরা। পড়া শেষে মন খারাপ হয়ে যাবে; সাথে ঘিরে থাকবে একধরনের অপূর্ণ ভাললাগা। অনুবাদ নিয়ে কিছু কথা বলা যাক। প্রথমেই যা বলতে হয়, অনুবাদকের সাবলীল শব্দচয়ন আমাকে মুগ্ধ করেছে। তার লেখার ভঙ্গি ভিন্নমাত্রা যোগ করেছে পুরো লেখাটিতেই। বাংলা ভাষাভাষীদের ভাল লাগবে এমন করেই লেখা। এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন যে এটি সংক্ষেপিত অনুবাদ। আরেকটু ডিটেইল্ড হতে পারত, বিশেষ...