বই রিভিউ: বঙ্গবন্ধু- নেতা, নেতৃত্ব ও আজকের বাংলাদেশ
যারা বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান সম্পর্কে জানতে চান, এবং স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশ যে সংকটের মধ্যে দিয়ে গেছে সেগুলো সম্পর্কে খুব ভ্যালিড তথ্য চান, তাদের জন্য এই বইটা একটা অসাধারণ চয়েজ হতে পারে।
সাথে প্রতিটি তথ্যের যথাযত রেফারেন্স এবং বইয়ের শেষে একটা ইনডেক্স বইটিকে রেফারেন্স বুক হিসেবেও উপযোগী করে তুলেছে।
মুভি রিভিউ: সোল (২০২০)
প্রচন্ড ইন্সপায়ারিং মুভি। জীবনকে ভিন্নভাবে দেখতে শেখাবে অনেক দর্শককে। হাইলি রিকমেন্ডেড।
বিরানী বিলি করার বিলবোর্ড
ভারতে শুধু মুসলিমরাই মসজিদ ছেড়ে দেয়নি চিকিৎসার জন্য হিন্দুরাও মন্দির ছেড়ে দিয়েছে। সেই মন্দিরে অনেক মুসলিমের চিকিৎসা হচ্ছে। শিখরা গুরুদোয়ারায় অক্সিজেনের লঙ্গরখানা খুলে বসেছে,
সিরিজঃ ফেলুদা-নয়নরহস্য
ফেলুদাকে নিয়ে বায়োস্কোপ ডট কমে একটা সার্কাস দেখা যাচ্ছে, সার্কাসের নাম “নয়নরহস্য”৷ ফেলুদার বাংলাদেশি ভার্সনের কথা বলে মনোযোগ আকর্ষণ করতে চাওয়া একটা খারাপ প্রোডাক্ট।
গানের ভাবনা: সত্য (ওয়ারফেজ)
আমার কাছে এই গানটা খুব শান্তভাবে প্রকাশিত একটা বিদ্রোহের গান। পৃথিবীর অনিয়ম অবিচার নিয়ে আমাদের সবার মধ্যেই একরকম ক্ষোভ, রাগ, আক্ষেপ, আর আক্রোশ আছে।
গানের ভাবনা: ক্রুসেড – মেঘদল
শেষে ব্যক্তিগত একটা মতামত যোগ করতে চাই। পুরো গানটা ৬মিনিট ৫৮ সেকেন্ডের। ৪ মিনিট ৩৭ সেকেন্ডের পর থেকে যেন ভিন্ন একটা গান। দুটো গানকে যেন জোর করে একসাথে করা হয়েছে।
সত্যজিৎ! আমার সত্যজিৎ!
সত্যজিৎ জানতেন কল্পনায় কতটুকু রঙ চড়ালে তা স্বপ্নময় হয়ে ওঠে। বেশিরভাগই কল্পনায় রঙ চড়াতে চড়াতে কল্পনাটাকেই ফ্যাকাশে বানিয়ে ফেলে। ঠিক এই জায়গাটাতেই সম্ভবত সত্যজিৎ তার সময়কেও ছাড়িয়ে গেছেন।
বুক রিভিউ: চাঁদের পাহাড়
পড়ার সময় বারবার কৈশোরে ফিরে যাচ্ছিলাম। প্রথমবার পড়ার সেই রোমাঞ্চগুলো ফিরে ফিরে আসছিল। একইসাথে পুরোনো সেই নির্মল সুন্দর দিনের আনন্দ, আর সেই দিন হারানোর আফসোস একসাথে মিশে একটা অবর্ণনীয় অনুভূতি হচ্ছিল। এখন লেখার সময় লজ্জা লাগছে হালকা।
বই নিয়ে: প্যান্টি ও অন্যান্য গল্প
বই পড়া শেষে মনে হয়েছে, এই বইটা না পড়লেও চলত। সময় নষ্ট পুরা সেটা বলব না। লেখনী, লেখার দর্শন, শব্দচয়ন, আর জটিল জিনিসগুলোকে সহজভাবে বলা, এই জিনিসগুলো ভালো লেগেছে।
জীবনের নানারকম সম্পর্ক, সেইসব সম্পর্কের সাথে শরীর আর মনের সম্পর্ক, এই সবকিছুই সাথে সমাজের সম্পর্ক। আবার আমাদের জীবনে এইসবকিছুর আলাদা আলাদা অবস্থান আর তাদের পারস্পরিক মিথষ্ক্রিয়া বেশ ভালোভাবে ফুটে উঠেছে। এসবই আমার সামনে আসলো।
এই লজ্জা আমরা কী দিয়ে ঢাকব?
একটা ব্যাপার নিশ্চিত আমরা আমাদের ছেলে সন্তানদের একটা বড় অংশকে শুধু পুরুষাঙ্গের ধারক বানাতে পারছি, মানুষ বানাতে পারছি না (পুুরুষ তো দূরের কথা)। সবচেয়ে বড় দুঃখের কথা হল, এই পুরুষাঙ্গের ধারকরা আমাদেরই ভাই-ভাতিজা-সন্তান। এই লজ্জা সোনার বাংলা কোন সোনালী ফসলের চাদরে ঢাকবে?