লিজিয়ন: পাঠক প্রতিক্রিয়া (সামিয়া)
বইটা আকারে ছোট হওয়ায় প্রথমে একটু স্বস্তি লেগেছিল যদিও কিন্তু পড়ে শেষ করার পর মনে হলো গল্পটা আরো বড় হলে ভালো লাগতো।
পাঠক প্রতিক্রিয়া – রিংস ১ (সারা)
কী বলবো ,আমি যেন এক রূপকথার রাজ্যে ঘুরে এলাম। পুরো বইটি মন্ত্রমুগ্ধের মতো পড়েছি।হারিয়ে গিয়েছিলাম কল্পনার রাজ্যে।বইয়ের কবিতাগুলো আমার বিশেষ নজর কেড়েছে।অনুবাদ হলেও এতো চমৎকার ছন্দ কীভাবে সম্ভব তাই ভাবছিলাম !বইয়ের এক অংশে তিনুভিয়েল ও বেরেনের প্রেমকাহিনী ;(প্রচলিত রুপকথা) কেনো জানি মনে দাগ কেটেছে।
পাঠক প্রতিক্রিয়া – রিংস ১ (নবনীতা)
“লর্ড অফ দ্য রিংস” সিরিজের প্রথম বই, “দি ফেলোশিপ অফ দ্য রিং” পড়ার পর এখন ইচ্ছে করছে; ঘুরে আসি মিডল আর্থ থেকে। শায়ারের হবিটনে ছোট্ট একটা গর্ত তৈরি করে হাসিখুশি হবিটদের সাথে কাটিয়ে দিই বাকিটা জীবন।
পাঠক প্রতিক্রিয়া ১: দি লর্ড অফ দ্য রিংস
এটি নিয়ে কিছু বললেই মনে হয় কম হয়ে যায় ভাই। জাস্ট অসায়ায়ায়ায়ায়ায়ায়ায়ধারণ! মনেই হয়নি অনুবাদ পড়ছি। মনে হচ্ছিল,বাংলায় লিখিত কোন গল্প পড়ছি। শুরু থেকেই সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করে কোন কাঠিন্য ভাব ফুটিয়ে না তুলেই যে ভালো মানের অনুবাদ উপস্থাপন করা যায় তার উদাহরণ দেয়া যায় বলতে পারেন।
দি লর্ড অফ দ্য রিংস ১ (বই পরিচিতি)
‘দি লর্ড অফ দ্য রিংস’ সহিত্যের ইতিহাসে একটা ল্যান্ডমার্ক । গল্পের ডিটেইলিং-এ টোলকিনের মত মনযোগ খুব কম লেখকই দিতে পেরেছেন। আর ইংরেজি সাহিত্যে স্টোরিটেলিং-এর ধরনটাই পাল্টে দিয়েছিল তার ‘দি হবিট’ আর ‘দি লর্ড অফ দ্য রিংস’। পুরো লেখক জীবনে টোলকিন এই একটা ইউনিভার্সই তৈরি করেছেন।
দি লর্ড অফ দ্য রিংস- প্রিভিউ
পাঠকরা একটা বই পছন্দ করার আগে বইটা কিছুটা পড়ে দেখতে চায়। তাদের জন্য প্রথম অধ্যায় থেকে ৪০০০+ বেশি শব্দের প্রিভিউ।
Giveaway 4 (লিজিয়ন)
গতকাল শুরু করেছি চার নম্বর গিভএওয়ে। ব্র্যান্ডন স্যান্ডারসনের লিজিয়ন সিরিজের প্রথম বই ‘লিজিয়ন’-এর ইবুক প্রকাশনা উপলক্ষ্যে চলছে এই গিভএওয়ে।
গিভএওয়ে ৩
মাঝে মাঝেই আমার পেজ থেকে প্রিয় পাঠকদের জন্য গিভ-এওয়ে প্রোগ্রাম রাখছি। আপাতত করোনার কারনে শুধু ই-বুক দেয়া হচ্ছে। ভাবিষ্যতে সবকিছু স্বাভাবিক হয়ে গেলে হার্ডবুকও দেয়ার প্ল্যান আছে। এর আগেও বেশ কিছু গিভএওয়ে করেছিলাম। সেগুলো নিয়ে কোনো পোস্ট করিনি। কিন্তু এখন মনে হচ্ছে, সবগুলোর একটা ডকুমেন্ট অন্তত থাকা উচিত। এজন্যই এই পোস্ট। যাই হোক গত ২৫ জুলাই ২০২০ তারিখে যে গিভএওয়ের আয়োজন করা হয়েছিল তার বিজয়ীরা হলেন, নুসরাত জাহান শামামা এবি রায়হান স্বপ্নচূড়া রাফায়েত আলম রিফাত মোহাম্মদ আশিকুর রাহমান নুর জারসিস আযাদ সৈকত আহসান হাবিব আব্দুল ফাত্তাহ সাদিয়া আফরিন ধন্যবাদ সবাইকে যারা সবসময় আমার পাশে থাকে এবং ভালোবাসা...
চেতনা জাগাই- ফলো আপ
গত ১৫ এপ্রিল চেতনা জাগাই করোনা থামাই নামে একটা ক্যাম্পেইন শুরু করেছিলাম। যেহেতু পাঠকদের টাকা দিয়েই ফান্ড রেইজ করছি, তাই স্বচ্ছতা জরুরী মনে হচ্ছে। এইজন্য এই ফলো আপ পোস্ট। এপ্রিল মানে এপর্যন্ত বইটইতে আমার ইবুক বিক্রি হয়েছে ১৩ টি। যেগুলোর জন্য পাওয়া গেছে ২৫৭ টাকা। যেহেতু বইটইও আমার ক্যাম্পেইনের সাথে একাত্মতা ঘোষনা করে নিজেদের অংশটাও এই ফান্ডে দিচ্ছে, তাই যাচ্ছে। সেইবইতে বিক্রি হয়েছে ১৬টি। সেখান থেকে পাওয়া গেছে ২৬০টাকা। সেইবইয়ের ৩০% বাদ দিলে থাকবে ১৮২ টাকা। এই ১৮২ টাকা যাচ্ছে ফান্ডে। অর্থাৎ মোট যাচ্ছে (১৮২+২৫৭) ৪৩৯টাকা। ক্যাম্পেইন শেষ হলে পুরো টাকা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শান্তি ও সংঘর্ষ অধ্যয়ন বিভাগের প্রতিনিধির হাতে তুলে দেয়া হবে। যারা এই উদ্যোগে আমার পাশে ছিলেন তাদের কৃতজ্ঞতা জানানোর ভাষা আমার নেই। সবাই ভালো থাকবেন। দেয়া করবেন। ক্যাম্পেইনের ব্যাপারে সব বিস্তারিত পাবেন এই লিংকে:...
চেতনা জাগাই, করোনা থামাই
সোশাল ডিস্ট্যান্সিং বজায় রাখার সময়টাকে সহনীয় করে তুলতে পারে বইপড়া। আর বই পড়েই যদি সোশাল ডিস্ট্যান্সিং এর পাশাপাশি সামাজিক সহযোগিতায়ও কার্যকরভাবে অংশ নেয়া যায়, তবে মন্দ কি? বইটই আর সেইবই এর মাধ্যমে আপনারা এ সুযোগটাই পাবেন। পুরো এপ্রিল মাসজুড়ে এই দুটি ইবুক প্ল্যাটফর্মে আমার বিক্রিত বই থেকে (লেখকের অংশের) সব অর্থ যাবে করোনায় ভুক্তভোগী ডিসএনভান্টেজড মানুষের সহযোগিতায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের “শান্তি ও সংঘর্ষ অধ্যয়ন” বিভাগের শিক্ষার্থীরা ফান্ড রেইজ করছে করোনা মহামারিতে বিপর্যস্ত মানুষের পাশে দাড়ানোর জন্য। “শান্তি ও সংঘর্ষ অধ্যয়ন” আমার ডিপার্টমেন্ট। আমার বই বিক্রির টাকাগুলো এই ফান্ডে দেয়া হবে। এর আগে অনেকবার বিভিন্ন দূর্যগের সময় এই গ্রুপ খুব সফলতার সাথে অনেকগুলো ত্রান কার্যক্রম পরিচালনা করেছে। তাদের কাছে আমাদের টাকার সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত হবে। এখান থেকে হয়তো খুব বেশি টাকা আসবে না। কিন্তু আমার হৃদয়ের সবচেয়ে কাছের জিনিস এই বইগুলো। তাই এখান থেকে পাওয়া টাকাটুকু নিয়েই মানুষের পাশে দাড়াতে চাই। এতটুকু আত্মতুষ্টি অন্তত পেতে চাই যে, আমিও আমার জায়গা থেকে করেছি যতটুকু পেরেছি। সেইবই থেকে বই কিনলে ডোনেশন হিসেবে যাবে বইয়ের দামের ৭০% এবং বইটই থেকে কিনলে যাবে দামের ৫০%। (এটাই রেভিনিউ ডিসট্রিবিউশান) প্রথমে এমনই হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু পরে “বইটই” আমার এই উদ্যোগে একাত্মতা জানিয়েছে। তাদের অংশের ৫০% রেভিনিউ তারা আমার এই ক্যাম্পেইনের জন্য ছেড়ে দিচ্ছে। অর্থাৎ বইটই ব্যবহারকারীরা বইটি কিনলে পুরো টাকাটাই যাবে ডোনেশন হিসেবে। এব্যাপারে একটা পোস্ট আছে, সেটার লিংক নিচে দিয়ে দেব। আমরা যদি প্রত্যেকে সচেতন থাকি, নিজের অবস্থান থেকে যতটুকু পারি যেভাবে পারি মানুষের পাশে দাড়াই তাহলে করোনা মহামারি পরাস্ত হবেই। ভবিষ্যতের পৃথিবীর জন্য এটাই হবে আমাদের উপহার। আমার বন্ধু আব্দুল্লাহ আর রায়হান, প্রথম দু্টো প্যারা লিখে দিয়ে এই লেখাটা শুরু করিয়ে দিয়েছে। তার মতে, ‘চেতনা জাগাই, করোনা থামাই’ কথাটাতে ‘চেতনা’ শব্দটা পুরোপুরি সুইটেবল না। বেশি বলা হয়ে যাচ্ছে। সে আমাকে ‘সচেতনতা’বা এই জাতীয় কোনো শব্দ ব্যবহার করতে বলছিল। আমিও ওর সাথে একমত। কিন্তু তারপরেও চেতনা শব্দটা রাখতে চাই। কারন সচেতনতা দিয়ে আমরা এই করোনাকে বিদায় করতে পারব। কিন্ত আর যেন কোনো করোনা এসে আমাদের এমন অসহায় করতে না পারে এজন্য আমাদের চেতনাকে জাগাতে হবে। পৃথিবীর প্রতি যত্নশীল হতে হবে। যদি এই বিপর্যয়ে আমাদের চেতনা জাগে তাহলেই কেবল করোনা পরবর্তী পৃথিবী হবে নিরাপদ। নইলে…. সময়ের ব্যাপার মাত্র…. পাঠকের সুবিধা হলে পারে, তাই বইটই ও সেইবইতে আমার যে বইগুলো কেনা যাবে সেগুলোর লিস্ট দিয়ে দিচ্ছি। বইগুলোর ব্যাপারে বিস্তারিত জানতে বইয়ের নামের উপর ক্লিক করুন। সেইবইতে পাওয়া যাবে ১. দি হবিট – জে. আর. আর. টোলকিন (লর্ড অফ দ্য রিংস-এর প্রিক্যুয়েল) বইয়ের ব্যাপারে সবকিছু পাবেন: http://mithu.info/the-hobbit-new-cover/ সেইবইতে বইয়ের লিংক: https://sheiboi.com/Book/BookDetails?bookId=3159 ২. দি আইস ড্রাগন – জর্জ আর. আর. মার্টিন বইয়ের ব্যাপারে সবকিছু পাবেন: http://mithu.info/the-ice-dragon-intro/ সেইবইতে বইয়ের লিংক: https://sheiboi.com/Book/BookDetails?bookId=3098 ৩. আ গেম অব থ্রোনস (গ্রাফিক নোভেল ১)- জর্জ আর. মার্টিন বইয়ের ব্যাপারে সবকিছু পাবেন: http://mithu.info/gameofthrones-grahic-novel/ সেইবইতে বইয়ের লিংক: https://sheiboi.com/Book/BookDetails?bookId=3134 ৪. প্লেয়িং ইট মাই ওয়ে (শচীন টেন্ডুলকারের আত্মজীবনী) বইয়ের...