১০০তম জন্মদিনে ১০০% ছাড়
প্রতিবার বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে আমি তার ভাস্কর্য, দেয়ালচিত্র, ছবি ইত্যাদির সাথে ছবি আপলোড দেই।কিন্তু এবার তার ১০০তম জন্মদিন। বিরাট ব্যাপার, প্রতিবারের মত সাদামাটা কিছু ইচ্ছা করছিল না। স্পেশাল কিছু করতে ইচ্ছা করছিল। সেই স্পেশাল কিছু করতে যাওয়ার ইচ্ছা থেকে এই অফারের অবতারনা। পরেরবার থেকে আবার সাদামাটাই হবে!আমাদের সবার প্রিয় এই মানুষটির জন্মদিনে পাঠকরা জন্য আমার বইগুলো কিনতে পারবেন ১০০% ডিসকাউন্টে। বইটই অ্যাপে। অফার চলবে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন থেকে বাংলাদেশের জন্মদিন পর্যন্ত! বিরাট মুজিবের বিরাট দিনে ক্ষুদ্র মিঠুর ক্ষুদ্র নিবেদন।প্রোমোকোড: MUJIB100MITHUবইটই-কে ধন্যবাদ। প্রিয় মানুষের শততম জন্মদিন স্মরণীয় হয়ে থাক!প্রিয় বাংলাদেশ আরেকটু আলোকিত হয়ে উঠুক! বিঃদ্রঃ প্রোমোকোডটি শুধু একবার ব্যবহার করা যাবে। তাই যে কয়টি বই কিনতে চান তার সবগুলো একসাথে কার্টে যোগ করে প্রোমোকোড MUJIB100MITHU ইনপুট দিয়ে চেক-আউট করলেই হবে। (এই লিমিটেশনটা জানানোর জন্য রায়হানকে ধন্যবাদ।)আর একজন ইউজার সর্বোচ্চ ২০০টাকার বই কিনতে পারবেন। কার কতটা কাজে লাগবে সেটা জানিনা। কিন্তু এই অফার আমার কাছে স্মরণীয় হয়ে থাকবে। প্রিয় মানুষের ১০০ তম জন্মদিন সেলিব্রেট করার জন্য এরকম কিছু করা দরকার ছিল। আমি...
ড্রাকুলা (গ্রাফিক নোভেল)
ব্রাম স্টোকারের বিখ্যাত হরর উপন্যাস ড্রাকুলা। বইটির আবেদন বেড়েই চলেছে।এই বইটি অরিজিনাল উপন্যাসটির গ্রাফিক নোভেল সংস্করণ।
সেইবই ও বইটইতে ফিচারড
সেইবই বাংলাদেশের প্রথম এবং সবচেয়ে বড় ইবুক প্ল্যাটফর্ম।আজ সেইবই-তে যোগ হল, আমার অনুবাদেশচীন টেন্ডুলকারের আত্মজীবনী “প্লেয়িং ইট মাই ওয়ে”এবং হেনরি রাইডার হ্যাগার্ডের ক্লাসিক অ্যাডভেঞ্চারর “দি আইভোরি চাইল্ড”! দি আইভোরি চাইল্ড আমার অনুবাদ করা প্রথম বইগুলোর একটি। ২০১২’র দিকে। সেই তখন থেকেই বইটি পাঠকের ভালোবাসা পেয়ে আসছে। রিভিউও এই বইটি নিয়েই সবচেয়ে বেশি পেয়েছি। আর প্লেয়িং ইট মাই ওয়ে নিয়ে কাজ করেছিলাম ২০১৫ সালে। বইটির হার্ডকভার সংস্করণে অনেকগুলো রঙিন ছবি থাকলেও ইবুক সংস্করনে ছবিগুলো রাখা সম্ভব হয়নি। বইগুলোর ব্যাপারে বিস্তারিত সব পাবেন এই লিংকগুলোতে: দি আইভোরি চাইল্ড ও প্লেয়িং ইট মাই ওয়ে ( http://mithu.info/the-ivory-child/ ) ( http://mithu.info/playing-it-my-way/ ) প্রকাশনা উপলক্ষ্যে ” প্লেয়িং ইট মাই ওয়ে” বইটিকে ফিচার করেছে সেইবই।সেইবইকে ধন্যবাদ। ” প্লেয়িং ইট মাই ওয়ে” বইটিকে ফিচার করেছে সেইবই “প্লেয়িং ইট মাই ওয়ে”র দাম মাত্র ৪০ টাকা।“দি আইভোরি চাইল্ড” ২০ টাকা।সেইবই-এর প্রোমোশনাল অফারের ভিত্তিতে সম্পূর্ণ ফ্রীতেও পেতে পারেন! আরেকটি ভালো খবর হল, বইটই (আমার প্রিয় ইবুক অ্যাপ্লিকেশন এবং ইবুক পাব্লিকেশন প্ল্যাটফর্ম) আজ ফিচার করেছে “আ গেম অব থ্রোনস” এর প্রথম ইস্যুকে। বইটইকেও অসংখ্য ধন্যবাদ। বইটই ফিচার করেছে “আ গেম অব থ্রোনস” এর প্রথম...
লিজিয়ন-বই পরিচিতি
স্টিফেনের কাছে একটা সাদা খাম এসেছে। নাম-ঠিকানা কিচ্ছু নেই খামে। ভেতরে শুধু একটা ফটোগ্রাফ। কিন্তু ফটোগ্রাফটা যেই সময়ের সেই সময় ক্যামেরা নামক যন্ত্রটার অস্তিত্বই ছিল না। আবিষ্কৃতই হয়নি।
গেম অব থ্রোনস (গ্রাফিক নোভেল)
জর্জ আর আর মার্টিন-র বিশ্বব্যাপী সাড়াজাগানো গেম অফ থ্রোনস অবলম্বনে গ্রাফিক নোভেল।
গেম অব থ্রোনসের গ্রাফিক নোভেল পড়তে গিয়ে মনে হল একই রকম কিছু করাই যায়! যা ভাবা তাই কাজ। যদিও কাজ তেমন পারি না, তবুও কাজ শুরু করলাম।
বইটই থেকে ‘দি আইস ড্রাগন’
বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান ইবুক প্ল্যাটফর্ম ‘বইটই’ থেকে প্রকাশিত হল, ‘দি আইস ড্রাগন’। ১২ অক্টোবর বইটি প্রকাশের ব্যাপারে নিশ্চিত করে বইটই কর্তৃপক্ষ। মাত্র ২১ টাকায় বইটি কিনতে পারবেন বইটইয়ের যেকোন ব্যবহারকারী।বইটি এক্সক্লুসিভলি পাওয়া যাবে শুধুমাত্র বইটই অ্যাপে। বইটই কিউ আর কোড বইটই অ্যাপের কিউ আর কোড স্ক্যান অপশন থেকে উপরের কিউ আর কোড স্ক্যান করলেই বইটি পাওয়া যাবে। এছাড়া প্লে-স্টোর থেকে “বইটই” অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ ডাউনলোড করে “মহিউল ইসলাম মিঠু” বা “Moheul Islam Mithu” সার্চ করলেই আমার সবগুলো বই দেখতে পাওয়া যাবে। সেখান থেকেও ‘দি আইস ড্রাগন’ ডাউনলোড করে পড়তে পারবেন। মোবাইল ভিউ খুব তাড়াতাড়িই হয়তো আমরা প্রোমোকোড দিতে পারব। সেজন্য এই ওয়োবসাইট অথবা ফেসবুকে পেইজে চোখ রাখতে হবে। খুবই ইউজার ফ্রেন্ডলি ইন্টারফেস এবং গ্রাহকসেবা দিয়ে ‘বইটই’ ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে বাংলা ভাষাভাষী পাঠকদের মধ্যে। আমার বইটই প্রোফাইল বইটির সুন্দর প্রচ্ছদ করেছেন ‘সফটগ্যাদার আইটি’র গ্রাফিক ডিজাইনার জারসিস আজাদ সৈকত। কভার হার্ডকভার এবং পেপারব্যাকেও বইটি পাওয়া যাবে কিছুদিনের মধ্যেই। প্রকাশকের সাথে বিস্তারিত আলাপ- আলোচনা চলছে। বইটির ব্যাপারে সব আপডেট এবং দি আইস ড্রাগন সংক্রান্ত সবকিছু জানতে এখানে ক্লিক...
অনলাইনে বইয়ের-দোকানে
১৯৯০’র দশকে জন্ম নেয়া বইপড়ুয়ারা জানে, বই না পাওয়ার কষ্ট কাকে বলে। বিশেষ করে আমরা যারা ছোট শহর আর প্রত্যন্ত অঞ্চলগুলোতে বেড়ে উঠেছি তাদের জন্য এলাকার বেইয়ের দোকানে পছন্দের বই পাওয়াটা এক কথায় ছিল অসম্ভব। বছরে ছয়মাসে একবার বড় বড় শহরগুলোতে আসতাম বই কিনে নিয়ে যেতাম। দেখা যেত, যেগুলো কিনতে চেয়েছিলাম সেগুলোর বেশিরভাগই কেনা যায়নি, কারন দোকানেই সেই বই থাকত না বেশিরভাগ সময়। আমাদের অবস্থা ছিল যাই পাই তাই খাই টাইপ। আমাদের কাজ ছিল, এলাকার পাবলিক লাইব্রেরি আর বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র ঘুরে পুরাতন বই পড়া আর পত্রিকায় নতুন প্রকাশিত বইয়ের বিজ্ঞাপন দেখা। নতুন বই দেখার জন্য মন আকুপাকু করত কিন্তু বই পেতাম না। বন্ধুদের একজন বই কিনলে, সেই বই নিয়ে কাড়াকাড়ি পড়ে যেত। কে আগে পড়বে। আর যে আগে পড়ে কাহিনি বলে দেবে, তার কপালে শনি। এখন অবস্থা আর তেমন নেই। দেশের যে প্রান্তেই থাকুন না কেন, পছন্দের বই অর্ডার করলে বই পৌছে যাবে দরজায়। বইয়ের জন্য সেই অদ্ভূত মধুর হাহাকার করার সুযোগটা বন্ধ হয়ে গেছে।পছন্দ বা আগ্রহের বইটা পড়ার ইচ্ছাটা মাটি হচ্ছে না ভুলেও। এই পোস্টে দেশের প্রথমসারির কিছু অনলাইন বুকস্টোরে আমার প্রোফাইল লিংকগুলো শেয়ার করতে চাচ্ছি। রকমারি অনলাইন বুকস্টোরের আলাপ আসলে সম্ভবত সবার আগে আসবে “রকমারি”র নাম। বিভিন্ন অফার, দ্রুত ডেলিভারি, আর বইয়ের বিরাট কালেকশন নিয়ে বাংলাদেশের পাঠকদের আস্থা অর্জন করে নিয়েছে। রকমারিতে আমার বইগুলো দেখতে ও অর্ডার করতে এখানে ক্লিক করুন এখানে। রকমারি প্রোফাইল মাঝে মাঝেই আমি একটা সমস্যা ফেইস করছি। সেটা হল, অনলাইন বুকস্টোরে আমার প্রোফাইলে এমন কিছু বই পাচ্ছি যেগুলোর সাথে আমার কোনে সম্পৃক্ততা নেই। এব্যাপারে রকমারি এবং সংশ্লিষ্ট প্রকাশকদের সাথে যোগাযোগ করেছি। প্রথমে একবার এধরনের বইগুলো সরিয়ে নেয়া হয়েছিল। কিন্তু পরে আবার কেন যোগ করা হয়েছে জানিনা। এব্যাপারে বারবার বলেও তাদের আটকানো যাচ্ছে না। তাই এজন্যই অনেকটা বাধ্য হয়েই এই অফিসিয়াল ওয়েবসাইটটা তৈরি করেছি। যাতে আমার পাঠকরা নিশ্চিতভাবে জানতে পারে যে ঠিক কোনগুলো আমার বই আর কোনগুলো নয়। আজকে পর্যন্ত (১১ নভেম্বর ২০১৯) আমার রকমারির প্রোফাইলে দুটো বই দেখা যাচ্চে যেগুলো আমার নয়। বইগুলো হল: বারাক ওবামার লেখা ড্রিমস ফ্রম মাই ফাদার এবং এপিজে আবদুল কালাম লার্নিং হাউ টু ফ্লাই (হার্ডকভার)। বইবাজার আরেকটি অনলাইন বুকশপ যেটি বাংলাদেশের পাঠকদের আস্থা অর্জন করে নিয়েছে সেটা হল, বইবাজার ডট কম।ইউজার ফ্রেন্ডলি ওয়েবসাইট, এবং ক্রেতাসেবার জন্য বইবাজার বেশ সুনাম কুড়িয়েছে। আশা করছি ভবিষ্যতে তাদের সার্ভিস আরো ভালো হবে। বইবাজার প্রোফাইল বইবাজারে আমার বইগুলো দেখতে ও অর্ডার করতে এখানে ক্লিক করুন এখানে। আমার বই নয় তবুও আমার প্রোফাইলে দেখানো হচ্ছে, বইবাজার প্রোফাইলেও এমন বই আছে। চারটা। ১. দ্য স্ট্রাগল ইজ মাই লাইফ – নেলসন ম্যান্ডেলা। ২. রহস্যময় ঘড়ি। ৩.লার্নিং হাউ টু ফ্লাই। ৪. দি স্কুল ফর রবিনসন। ইত্যাদি শপ অনলাইন বুকস্টোরগুলোর মধ্যে ইত্যাদি শপে ডেলিভারি চার্জ সবচেয়ে কম। মাত্র ৩০টাকা। আমি ব্যক্তিগতভাবে এদের সার্ভিস কখনও ব্যবহার করিনি। তাই কোনো মন্তব্য করতে চাচ্ছি না। ইত্যাদি শপ প্রোফাইল ইত্যাদি শপে আমার বইগুলো...
শচীনের কিছু অজানা তথ্য।
শচীন টেন্ডুলকার ‘প্লেয়িং ইট মাই ওয়ে’ বইটিতে লিখেছেন কিছু অজানা তথ্য। ১১-১৮ অক্টোবর পর্যন্ত ৪৫% ছাড়ে বইটি বিক্রি করেছে ফেসবুক ভিত্তিক বুকস্টোর “বিবিধ” এই লেখাটি তাদের পোস্ট থেকে নেয়া। 🏏 পাকিস্তানের হয়েও একবার ফিল্ডিং করেছিলেন শচীন। ১৯৮৮ সালে ব্রাবোর্নে ভারত পাকিস্তানের একটি প্র্যাক্টিস ম্যাচে পাকিস্তানের যথেষ্ট খেলোয়াড় উপস্থিত না থাকায় এমনটা করেছিলেন তিনি। 🏏 এমআরএফ পেস অ্যাকাডেমিতে তিনি গিয়েছিলেন একজন বোলার হওয়ার জন্যে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তিনি হয়ে গেলেন ব্যাটসম্যান। আর তারপরই তিনি হয়ে উঠলেন বিশ্বের সেরা খেলোয়াড়। 🏏 সবসময় তিনি তাঁর ব্যাগে রাখতেন ভারতের পতাকা। প্রতি মুহূর্তে সাহস পাওয়ার জন্যেই নাকি সঙ্গে রাখতেন পতাকাটি । 🏏 বিখ্যাত সঙ্গীত পরিচালক শচীনদেব বর্মনের ভক্ত ছিলেন তাঁর পরিবার। সেই সূত্রেই নাকি এই খেলোয়াড়কে শচীন নামটি দেওয়া হয়। 🏏 তিনি সবসময়ই বাঁ পায়ের প্যাডটি আগে পরতেন। শুধুমাত্র ব্যাট করা ছাড়া তিনি লিখতেনও বাঁ হাতে, আবার খেতেনও বাঁ হাতে । 🏏 বরাবরই গাড়ির উপর তাঁর দুর্বলতা রয়েছে। জীবনের প্রথম গাড়ি ছিল একটি মারুতি ৮০০। 🏏 পারফিউম এবং ঘড়ি বড্ড পছন্দ করেন। তাই এইসকল জিনিস জমিয়ে রাখার অভ্যাসও রয়েছে তাঁর। শচীন টেন্ডুলকার’র ভক্তদের অবশ্যই সংগ্রহে রাখার মতো একটি বই। #সীমিত_সময়ের_জন্য সংগ্রহ করুন ৪৫% ছাড়ে! ====================|| মলাট মূল্য : ৫০০ টাকা|| রেগুলার মূল্য : ৩৫০ টাকা|| অফার মূল্য : ২৭৫ টাকা==================== 👉অতিরিক্ত ছাড়ে অন্যধারার আরো বই পেতে ক্লিক করুন :https://www.facebook.com/BibidhShop/posts/3095089500561366 ] Bibidh – বিবিধ – Anyadhara অন্যধারা বই উৎসব [(১১-১৮...
বইটইতে মিঠুর বই
সহজে কেনা যায়, যে কোনো সময় কেনা যায়, সবসময় হাতের নাগালে পাওয়া যায়, দামে খুবই সস্তা, যে কোনো অবস্থায় পড়া যায় ইত্যাদি বহু কারণে ইবুকের চাহিদা ও জনপ্রিয়তা বেড়ে চলেছে বিশ্বজুড়ে।গ্লোবাল নিউজ ওয়ারের তথ্যমতে, ২০১৩ সালে বিশ্বে বইয়ের বাজারে ইবুকের অংশ ছিল ১২.৩%। ২০১৮ সালে তা বেড়ে হয়েছে ২৫.৮%! বিশেষজ্ঞরা মনে করেন এই বৃদ্ধির ধারা নিকট ভবিষ্যতে আরো বহুগুণে বাড়বে। তার বিশ্বে বড় বড় প্রায় সব প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানই ইবইয়ে আগ্রহ দেখাতে শুরু করেছে।বাংলাদেশও পিছিয়ে নয়। বাংলাদেশে ইবইয়ের ব্যাপারে পাঠকদের মধ্যে আগ্রহ লক্ষ্য করা যাচ্ছে বেশ কিছুদিন থেকেই। ফলে মানসম্পন্ন ইবুক রিডার অ্যাপ আসতে শুরু করে।এরই ধারাবহিকতায়, জনপ্রিয় বাংলা কিবোর্ড অ্যাপ রিদমিক কী-বোর্ডের নির্মাতা প্রতিষ্ঠান রিদমিক কী-বোর্ড প্রকাশ করেছে তাদের ইবুক রিডিং অ্যাপ “বইটই”!ইবুক পাঠকদের অনেকেই মনে করছে, বইটই অ্যাপটি এপর্যন্ত বাংলাদেশের সবচেয়ে ভালো ইবুক রিডার অ্যাপ। Bio On BOITOI গত ৬ অক্টোবর ২০১৯, বইটই ও মহিউল ইসলাম মিঠুর মাঝে চুক্তি হয়। চুক্তি অনুযায়ী, মহিউল ইসলাম মিঠুর প্রায় সবগুলো বই পাওয়া যাবে বইটই অ্যাপে।পাঠকরা আরো সহজে ও খুবই কম মূল্যে বইগুলো কিনতে ও পড়তে পারবেন। ফলে সকল পক্ষই উপকৃত হবে বলে আশা প্রকাশ করেন সংশ্লিষ্ট সবাই।বইটাইতে মহিউল ইসলাম মিঠুর সবগুলো বই পেতে যেতে হবে এই লিংকে: https://boitoi.com.bd/author/132/moheul-islam-mithu?sort=title&page=1 বইটইতে বই যেভাবে পাবেন প্রথমে গুগল প্লেস্টোর থেকে “বইটই” অ্যাপটি ডাউনলোড করে ইন্সটল করতে হবে আপনার স্মার্টফোনে। ইন্সটল হয়ে গেলে আপনার ফোন নাম্বার দিয়ে রেজিস্টার করে নিন। এবার সার্চ অপশনে গিয়ে “মহিউল ইসলাম মিঠু” লিখলেই পেয়ে যাবেন। এবার পছন্দমত বই কিনে ডাউনলোড করে পড়তে থাকুন। আর প্রতি্ক্রিয়া জানাতে পারেন আমাকে। বইটই একটি ইবুক রিডিং অ্যাপ। এখানে আপনি বই কিনতে ও পড়তে পারবেন। পাঠকবান্ধব অসংখ্য সুন্দর সুন্দর ফিচার সমৃদ্ধ এই অ্যাপটিতে অসংখ্য ফ্রি বইও পাবেন। বইগুলো আপনার বইপড়ার জার্নিকে নিঃসন্দেহে আরো সমৃদ্ধ ও সহজ করবে। Proile on BOITOI Mobile VIew অনলাইনে বইয়ের-দোকানে ক্লিক করুন আমার অনলাইন প্রোফাইলের ব্যাপারে...
নিজেকে নিয়ে যা ভাবি
দুনিয়ার প্রায় সবকিছুতেই আমার আগ্রহ আছে। মরে যাওয়ার সময় আমার বিরাট একটা আফসোস থেকেই যাবে যে দুনিয়ার সবকিছু জানা হল না। সত্যি কথা বলতে, আমার কখনও মরতেই ইচ্ছে করে না। হুমায়ুন আহমেদের মত করে বললে, বলতে হয়, “আমার খুব জানতে ইচ্ছে করে মানুষ কোথায় গিয়ে থামে।” মরে গেলে তো আর জানা হবে না। হুমায়ুন আহমেদের কথা যখন উঠল তখন বলেই ফেলি। হুমায়ূন আহমেদ আমার প্রিয় লেখকদের একজন। তালিকায় আরো অনেকে আছেন, সত্যজিত রায়, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, আনোয়ার হোসেন, রকিব হাসান, জাফর ইকবাল, হেনরি রাইডার হ্যাগার্ড, ড্যান ব্রাউন, অ্যাডগার রাইজ বারোজ, ইত্যাদি আরো আরো অনেকে। আসলে আমি যত লেখকদের বই পড়েছি, তাদের সবারই কিছু কিছু বই আমার অসাধারন লেগেছে (সম্ভবত)। এভাবে লেখকদের নিয়ে লিখতে থাকলে আমি সারাদিনই লিখতে পারব। তাই শুধু এটুকু বলেই শেষ করতে চাই যে, বই পড়া আমার অন্যতম প্রধান কাজ। বই ছাড়া আমি নিজেকে কল্পনাও করতে পারি না। তবে বইগুলো আশেপাশের লোকজনের ভাষায়, ‘আউটবই’। ক্লাসের পুস্তক আমার আজন্ম শত্রু।আমার দ্বিতীয় প্রধান কাজ আগে ছিল গান শোনা। ইদানীং আর খুব একটা সময় পাই না। ছোটবেলায় পড়তে পড়তে গান শুনতাম। আজকাল তো পড়াশুনাও করি না। এখানে আমার বিশেষ কোন পছন্দ নেই। সবরকম ভালো গানই আমার ভালো লাগে। রবীন্দ্র থেকে র্যাপ, সবরকমই শুনি। নির্ভর করে মুডের উপর।এরপরের পছন্দ সিনেমা। এইখানেও আমার পছন্দ খিচুরী টাইপ। নতুন-পুরান, রোমান্টিক- ননরোমান্টিক, সিরিয়াস- আনসিরিয়াস, সবরকমই ভালো লাগে।আরেকটা বড় আগ্রহের ব্যাপার হল ঘোরাঘুরি। বাবা সরকারী চাকুরী করতেন, সে সুবাদে বাংলাদেশের বেশ কিছু জায়গা আমি ঘুরেছি। ভ্রমন মানে আমার কাছে শুধু তিনদিনের জন্য কোথাও গিয়ে পিকনিক করা আর ছবি তোলা নয়। সেখানকার মানুষ, প্রকৃতি, জীবনযাত্রা, পার্থক্য-মিল খুঁজে বের করার চেষ্টা করা। এ অর্থে সত্যিকারের ভ্রমন খুব বেশি করতে পারিনি। তবে জীবনে সারা দুনিয়াটা একবার ভ্রমন [আমার অর্থে] করতে চাই।আরেকটা বিরাট রকম ইচ্ছা আছে। সেটা হল, বাংলাদেশকে বিশ্বের সবচেয়ে সুখী-সমৃদ্ধ দশটা দেশের তালিকায় দেখতে চাই। চাই, বাংলাদেশ সারা দুনিয়ার মানুষের জন্য স্বপ্নপুরী হয়ে উঠুক। আমি জানি একদিন বাংলাদেশ সেই জায়গায় যাবে। কিন্তু আমি মরে যাওয়ার আগে এই দিনটা দেখে যেতে চাই। মরার আগে পৃথিবীর সবচেয়ে আকাঙ্ক্ষিত দেশের নাগরিক হওয়ার অনুভূতিটা বুকের ভেতর অনুভব করতে চাই।জীবনে অনেক কিছুই চেয়েছি। যা চাইছি তার প্রায় সবই পেয়েছি। তার মানে এই নয় যে আমার চাহিদা খুব কম, আবার খুব বেশি এমনও নয়। আবার তার মানে এটাও নয় যে, আমি নিজেকে সফল ভাবি। সফলতার সংজ্ঞাটাই আমার কাছে অস্পষ্ট। আমার মনে হয় একটা মানুষ সফল নাকি বিফল তা সে অনুভব করবে মৃত্যুশয্যায়, তার আগে না। তবে এটুকু বলতে পারি, সফল হতেই হবে, এরকম চিন্তা করে কখনও কোন কাজ করিনি। যা ভালো লেগেছে করছি, যা লাগেনি করিনি। সফলতা বা ব্যর্থতা নিয়ে আমি কখনই খুব বেশি চিন্তিত ছিলাম না। এখনও নই। গন্তব্যের চেয়ে পথ টাকেই সবসময় বেশি চমৎকার মনে হয়েছে আমার। যা করি ভালবেসে করি, ইচ্ছার বিরুদ্ধে প্রায় কিছুই করিনা। জোর করে ঢেকি গেলা অভ্যাসটা আমার নেই...