Recent Posts From All Categories

বাংলাদেশে সুশাসন ও গণতন্ত্রের বাধাগুলো

স্বাধীনতার পর অনেক বছর কেটে গেছে কিন্তু সুশাসন ও গণতন্ত্র এখনও বাংলাশের মানুষের ভাগ্যে জুটলো না। এর পেছনে অনেকগুলো কারণের কথা শোনা যায়

গার্ডিয়ান লাইফ ইন্সুরেন্স পলিসি নিয়ে ধরা খাইলাম

আমি তো ধরা খেলাম। আপনারা এই কোম্পানির সাথে কোনো এগ্রিমেন্টে গেলে সাবধানে থাকবেন। ভালো থাকবেন।

ক্রেডিট কার্ড না চেঞ্জ করে পারলাম না

সিটি ব্যাংক একটা ভালো কোম্পানি বলেই মনে হয় আমার। ক্লায়েন্ট যেন বিরক্ত না হয় সেদিকে যদি এরা এখনই নজর না দেয়, তাহলে একটা ভালো অপশন বাদ পড়ায় খারাপ লাগবে আমার।

  • Latest News

বিতর্কিত রক্ষীবাহিনী নিয়ে বীরপ্রতীক সৈয়দ মুহম্মদ ইব্রাহিম

১৯৭২ সালে গঠিত বিতর্কিত রক্ষী বাহিনী নিয়ে আজকালৃ বেশ আগ্রহ বোধ করছি। বিভিন্ন বইপত্র, অনলাইন এবং সাক্ষাৎকারে রক্ষীবাহিনীর স্বরূপ কেমন ছিল সেটা খোঁজার চেষ্টা করছি

লিজিয়ন: পাঠক প্রতিক্রিয়া (সামিয়া)

বইটা আকারে ছোট হওয়ায় প্রথমে একটু স্বস্তি লেগেছিল যদিও কিন্তু পড়ে শেষ করার পর মনে হলো গল্পটা আরো বড় হলে ভালো লাগতো।

পাঠক প্রতিক্রিয়া – রিংস ১ (সারা)

কী বলবো ,আমি যেন এক রূপকথার রাজ্যে ঘুরে এলাম। পুরো বইটি মন্ত্রমুগ্ধের মতো পড়েছি।হারিয়ে গিয়েছিলাম কল্পনার রাজ্যে।বইয়ের কবিতাগুলো আমার বিশেষ নজর কেড়েছে।অনুবাদ হলেও এতো চমৎকার ছন্দ কীভাবে সম্ভব তাই ভাবছিলাম !বইয়ের এক অংশে তিনুভিয়েল ও বেরেনের  প্রেমকাহিনী ;(প্রচলিত রুপকথা) কেনো জানি মনে দাগ কেটেছে।

  • ALL MY BOOKS
  • Featured Post

ড্রাকুলা অ্যান্টিক এডিশন, বইয়ের চেয়েও বেশি কিছু

এই অ্যান্টিক এডিশনের মাধ্যমে বেনজিন প্রকাশনী শুধু একটা বই আমাদের হাতে তুলে দেয়নি, তুলে দিয়েছে একটা অভিজ্ঞতা। যে অভিজ্ঞতা ড্রাকুলার স্বপ্নময় জগত্‌কে নিয়ে এসেছে বাস্তবতার আরও কাছাকাছি

দি লর্ড অফ দ্য রিংস ১ (বই পরিচিতি)

‘দি লর্ড অফ দ্য রিংস’ সহিত্যের ইতিহাসে একটা ল্যান্ডমার্ক । গল্পের ডিটেইলিং-এ টোলকিনের মত মনযোগ খুব কম লেখকই দিতে পেরেছেন। আর ইংরেজি সাহিত্যে স্টোরিটেলিং-এর ধরনটাই পাল্টে দিয়েছিল তার ‘দি হবিট’ আর ‘দি লর্ড অফ দ্য রিংস’। পুরো লেখক জীবনে টোলকিন এই একটা ইউনিভার্সই তৈরি করেছেন।

দি হবিট- বই পরিচিতি

১৯৩৭ সালে প্রকাশিত হওয়া এই এভারগ্রিন ক্লাসিক পঞ্চাশের দশকে লেখককে আরও একটি অনবদ্য কাজে উদ্বুদ্ধ করে। জন্ম হয় ফ্যান্টাসী দুনিয়ার আরেক মাইলস্টোন ‘দি লর্ড অফ দ্য রিংস’। ।

ড্রাকুলা (গ্রাফিক নোভেল)

ব্রাম স্টোকারের বিখ্যাত হরর উপন্যাস ড্রাকুলা। বইটির আবেদন বেড়েই চলেছে।এই বইটি অরিজিনাল উপন্যাসটির গ্রাফিক নোভেল সংস্করণ।

লিজিয়ন-বই পরিচিতি

স্টিফেনের কাছে একটা সাদা খাম এসেছে। নাম-ঠিকানা কিচ্ছু নেই খামে। ভেতরে শুধু একটা ফটোগ্রাফ। কিন্তু ফটোগ্রাফটা যেই সময়ের সেই সময় ক্যামেরা নামক যন্ত্রটার অস্তিত্বই ছিল না। আবিষ্কৃতই হয়নি।

কীর্ত্তিপাশা জমিদার বাড়িতে একটা বিকেল

বাংলার এক জমিদারপুত্রকে বিষ প্রয়োগে হত্যা করা হয়। হত্যাকাণ্ডের পর নাম অভিযোগ আসে জমিদারপুত্রের স্ত্রীর নামে। স্ত্রীর নাম ছিল হরসুন্দরী দেবী। হরসুন্দরী দেবী নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করতে স্বামীর সাথে সহমরণে যান। তারপর দুজনকে একসাথে সমাহিত করা হয়।

আমার প্রিয় জেনগল্প: পাঁচটি সময়ে নীরব থাকুন

অনেক অনেকদিন আগের কথা। পর্বতের ঢালে ছিল এক জেন আশ্রম। সেই আশ্রমে থাকতেন এক মহাজ্ঞানী জেন গুরু। অনেক অনেক দূর থেকে মানুষজন আসতো তার দীক্ষা নিতে, তার কথা শুনতে, তার গভীর জ্ঞানের ভান্ডার থেকে নিজেদের ঋদ্ধ করতে।

ড্রাকুলা অ্যান্টিক এডিশন, বইয়ের চেয়েও বেশি কিছু

এই অ্যান্টিক এডিশনের মাধ্যমে বেনজিন প্রকাশনী শুধু একটা বই আমাদের হাতে তুলে দেয়নি, তুলে দিয়েছে একটা অভিজ্ঞতা। যে অভিজ্ঞতা ড্রাকুলার স্বপ্নময় জগত্‌কে নিয়ে এসেছে বাস্তবতার আরও কাছাকাছি

পাচার হওয়া টাকায় বানানো যেত ১৬৪ কর্ণফুলি টানেল, ৫২ মেট্রোরেল, ৫৪ পদ্মাসেতু

ওয়াশিংটল ভিত্তিক সংস্থা গ্লোবাল ফিন্যান্সিয়াল ইন্ট্রিগ্রিটি জানাচ্ছে, ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে পাচার হওয়া অর্থের পরিমান ১৭ লক্ষ ৬০০ কোটি টাকা।

গল্প: ওকানে যেওনি,বাবু

আমি বোধহয় একবার পাহাড়ের দেবীকে দেখেছিলাম। কি বিশ্বাস হল না তো? না হওয়ারই কথা। গল্প শোনার জন্য বিশ্বাসের প্রয়োজনীয়তাও নিতান্তই কম। গল্পটা বরং বলি।

  • Reader's Reviews

পাঠ প্রতিক্রিয়া: লিজিয়ন (মিফতা)

নতুন থ্রিলার পাঠক হওয়ায় বইয়ের শুরুটা বেশ ভালোই ছিল। পড়া শুরু করার আগে মনে হয়েছিল কাহিনীর শুরুটা আমার সীমিত ভাবনার সীমানার মধ্যে থাকবে না। কিন্তু শুরুটা এতো সহজ ও স্বাভাবিক ছিল যে গল্প ভাবনায় আসতে বাধ্য।

পাঠ প্রতিক্রিয়া: লিজিয়ন (হাসান)

অ্যাকশনে ভরপুর এই বইটি আপনার মস্তিষ্ককে চালিত রাখবে পুরোটা সময়। আর শেষে এর সাইন্টিফিক এক্সপ্লেনেশনটাও পাঠকদের আকৃষ্ট করবে খুব ভালো ভাবেই ।

লিজিয়ন: পাঠক প্রতিক্রিয়া (সামিয়া)

বইটা আকারে ছোট হওয়ায় প্রথমে একটু স্বস্তি লেগেছিল যদিও কিন্তু পড়ে শেষ করার পর মনে হলো গল্পটা আরো বড় হলে ভালো লাগতো।

  • MIM's BLOG

বাংলাদেশে সুশাসন ও গণতন্ত্রের বাধাগুলো

স্বাধীনতার পর অনেক বছর কেটে গেছে কিন্তু সুশাসন ও গণতন্ত্র এখনও বাংলাশের মানুষের ভাগ্যে জুটলো না। এর পেছনে অনেকগুলো কারণের কথা শোনা যায়

গার্ডিয়ান লাইফ ইন্সুরেন্স পলিসি নিয়ে ধরা খাইলাম

আমি তো ধরা খেলাম। আপনারা এই কোম্পানির সাথে কোনো এগ্রিমেন্টে গেলে সাবধানে থাকবেন। ভালো থাকবেন।

ক্রেডিট কার্ড না চেঞ্জ করে পারলাম না

সিটি ব্যাংক একটা ভালো কোম্পানি বলেই মনে হয় আমার। ক্লায়েন্ট যেন বিরক্ত না হয় সেদিকে যদি এরা এখনই নজর না দেয়, তাহলে একটা ভালো অপশন বাদ পড়ায় খারাপ লাগবে আমার।

মহিউল ইসলাম মিঠু

সংক্ষিপ্ত পরিচিতি

মহিউল ইসলাম মিঠু। জন্ম বগুড়ায়। বেড়ে উঠেছেন সারা বাংলাদেশ (প্রায়) জুড়ে। বিয়াম মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ বগুড়া থেকে এসএসসি, সরকারী আজিজুল হক কলেজ থেকে এইচএসসি শেষ করার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। শান্তি ও সংঘর্ষ অধ্যয়ন বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন।

স্বাধীনচেতা আর আত্ননির্ভরশীল যেমন ব্যক্তিত্বে, তেমনই চিন্তাভাবনাতেও। নইলে বয়স আঠারো পেরোনোর আগেই নিজের ভেতরের সব সন্দেহ আর অনিশ্চয়তা দূরে ঠেলে প্রথম পূর্ণাঙ্গ অনুবাদ করতে পারতেন না।

মহিউল ইসলাম মিঠু তার সময়ের তুলনায় প্রগ্রেসিভ। ক্ষতিকারক বা সময় হয়েছে মনে হলে পুরনোকে ঝেড়ে ফেলতে যেমন দ্বিধাবোধ করেন না তেমনই যুগের পপুলিস্ট ধারণার সাথে তাল মেলাতে প্রাচীন সব ত্যাগ করতে হবে এমন ধারণাও রাখেন না। একই সাথে প্রগতি আর ঐতিহ্যের ছাপ যেমন তার ব্যক্তিত্বে, তেমনি লেখনীতেও। মূল লেখকের টোন ধরে রেখেও অনুবাদে যে একধরণের মৌলিকত্ব ও নিজস্বতা সৃষ্টি করা সম্ভব তা তিনি চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়েছেন বিভিন্ন ঘরানায় তার কাজগুলোতে।

দুই সহস্রাব্দের সন্ধিক্ষণে বেড়ে ওঠায় আশি আর নব্বইয়ের দশকের সাংস্কৃতিক জাগরণের শেষ ছোঁয়াটুকু পেয়েছেন পূর্বসূরীদের মাধ্যমে, আবার নতুন শতকের শুরুতে প্রযুক্তির প্রবেশও এক্সপেরিয়েন্স করেছেন। এর ছাপ লক্ষণীয় বইপড়া, লেখা আর প্রত্নতত্ত্বের পাশাপাশি তার দ্বিতীয় ভালোবাসা সঙ্গীতে। যখন লেখা নিয়ে ব্যস্ত থাকেন না, গিটার হাতে মোহনীয় টুংটাং-এ সময়ের খেয়াল হারাতে দেখা যেতে পারে তাকে।

অনেক জিনিসের প্রতি আগ্রহ রাখেন এমন মানুষদের নিয়ে একটা কথা প্রচলিত আছে। এদের বলা হয় 'Jack of all trades, master of none.’ । কিন্তু মহিউল ইসলাম মিঠু যেভাবে এগুচ্ছেন এ গতি ধরে রাখতে পারলে একসময় সে অল্প কয়েকজনের অংশ হয়ে যাবেন যারা প্রচলিত এ প্রবাদ মিথ্যে প্রমাণিত করে নিজের এরিনায় মাস্টার হয়ে উঠেছেন।

(আব্দুল্লাহ আর রায়হান, প্রকাশক।)

লোগো

বইয়ের তালিকা

Allmy books will be found here together in a list.

At Online BOOKSTORES

http://mithu.info/online-boiyer-dokane/

Some Books

advertisement advertisement advertisement advertisement advertisement advertisement advertisement
Copy link
Powered by Social Snap