এই লজ্জা আমরা কী দিয়ে ঢাকব?
একটা ব্যাপার নিশ্চিত আমরা আমাদের ছেলে সন্তানদের একটা বড় অংশকে শুধু পুরুষাঙ্গের ধারক বানাতে পারছি, মানুষ বানাতে পারছি না (পুুরুষ তো দূরের কথা)। সবচেয়ে বড় দুঃখের কথা হল, এই পুরুষাঙ্গের ধারকরা আমাদেরই ভাই-ভাতিজা-সন্তান। এই লজ্জা সোনার বাংলা কোন সোনালী ফসলের চাদরে ঢাকবে?
সিনেমা নিয়ে: কন্ট্রাক্ট
মোহাম্মদ নাজিমুদ্দীনের লেখা জনপ্রিয় বেগ-বাস্টার্ড সিরিজের ‘কন্ট্রাক্ট’-এর ওয়েব সিরিজ অ্যাডাপশনটার ক্ষেত্রেও ব্যাপারটা সেরকমই মনে হল। ওয়েব সিরিজটা বেগ-বাস্টার্ড সিরিজ, নাকি রঞ্জু-বাস্টার্ড সিরিজ সেটা নিয়েই চিন্তায় পড়ে গিয়েছি। বইটা আমি ৬-৭ বছর আগে পড়েছিলাম। কাহিনি অনেকটাই মনে নেই। কিন্তু শুধুমাত্র শুরুর দিকের উমা আর টাকার কাহিনি ছাড়া আর কোথাও কোনো মিল আছে বলে তো মনে হল না। বইয়ের পাত্রপাত্রীর নাম ব্যবহার করা ছাড়া আর কিছু নেয়া হয়েছে বলে তো মনে হল না। কন্ট্রাক্ট বইটা পড়ার পরে লেখকের লেখার ব্যাপারে আমার আগ্রহ তৈরি হয়েছিল, কিন্তু আমি যদি বইটা পড়ার আগেই এই ওয়েব সিরিজ দেখতাম তাহলে ‘কন্ট্রাক্ট’ বইটা পড়ার কোনোরকম আগ্রহ তৈরি হত না নিশ্চিত।
বই নিয়ে: শরনার্থীর দিনলিপি
একাত্তর নিয়ে পড়তে সবসময়ই ভালো লাগে আমার। আর ডায়েরি, স্মৃতিকথা তো আমার জন্য রসগোল্লা৷
বইটা বেশ হালকা মেজাজে শুরু হলেও অন্তর্নিহিত অনুভূতিগুলো খুবই গভীর। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সময় একজন সাধারণ হোমিও চিকিৎসকের ভারত-যাত্রা ও ফিরে আসার গল্প আমাদের আন্দোলিত করারই কথা। আমাকেও করেছে। শ্রী কানাইলাল বাবুর স্বজন-বিয়োগ আমাকেও কাঁদিয়েছে। তার যাত্রার অনিশ্চয়তা আমাকেও অস্থির করেছে।
দি লর্ড অফ দ্য রিংস ১ (বই পরিচিতি)
‘দি লর্ড অফ দ্য রিংস’ সহিত্যের ইতিহাসে একটা ল্যান্ডমার্ক । গল্পের ডিটেইলিং-এ টোলকিনের মত মনযোগ খুব কম লেখকই দিতে পেরেছেন। আর ইংরেজি সাহিত্যে স্টোরিটেলিং-এর ধরনটাই পাল্টে দিয়েছিল তার ‘দি হবিট’ আর ‘দি লর্ড অফ দ্য রিংস’। পুরো লেখক জীবনে টোলকিন এই একটা ইউনিভার্সই তৈরি করেছেন।
কৃতজ্ঞতা-দি ফেলোশিপ অফ দ্য রিং ১
প্রুফ রিডিং : সালেহ আহমেদ মুবিন, কৌশিক দেবনাথ
বেটা রিডিং: জান্নাতুল ফেরদৌস ইপ্তি, আব্দুল্লাহ আর রায়হান, রিতু চক্রবর্তী, আব্দুল্লাহ আল ফাহাদ, সালেহ আহমেদ মুবিন, মঈনুল ইসলাম, রাশেদুজ্জামান, জাহিদা নাসরিন, সৈয়দ আরফাত, জহুরুল হক, মাজেদা হক।
লর্ড অফ দ্য রিংস-অনুবাদকের কথা
লর্ড অফ দ্য রিংসের সাথে আমার পরিচয় ২০০৪ সালে। এই সিরিজের তৃতীয় সিনেমা ‘রিটার্ন অফ দ্য কিং’ রিলিজ হওয়ার পর। আমি তখন ক্লাস সিক্সে। টাংগাইলে থাকতাম।
দি লর্ড অফ দ্য রিংস- প্রিভিউ
পাঠকরা একটা বই পছন্দ করার আগে বইটা কিছুটা পড়ে দেখতে চায়। তাদের জন্য প্রথম অধ্যায় থেকে ৪০০০+ বেশি শব্দের প্রিভিউ।
ফ্রোডো বনাম বিলবো
বিলবো ব্যাগিন্স মূলত ‘দি হবিট’ বইটির নায়ক, যে বই দিয়েই মূলত ‘মিডল-আর্থ’ ইউনিভার্সের জন্ম হয়েছে। অন্যদিকে ফ্রোডো ব্যাগিন্স হল ‘দি লর্ড অফ দ্য রিংস’ উপন্যাসের নায়ক। দুজন দুটো আলাদা কাহিনীর নায়ক, তাই তাদের মধ্যে কম্পেরিজন হওয়াটা সহজ না।
লিজিয়ন – প্রথম অধ্যায়
কয়েকদিন আগে প্রকাশিত হল বিখ্যাত আমেরিকান লেখক ব্র্যান্ডন স্যান্ডারসনের ‘লিজিয়ন’। বইয়ের প্রথম অধ্যায়টা এখানে দিয়ে দিচ্ছি। যাতে পাঠক কাহিনীর সাথে একটু পরিচিত হতে পারেন, সাথে অনুবাদের মান নিয়েও মনে শঙ্কা না থাকে
গ্যান্ডালফের গল্প
লর্ড অফ দ্য রিংস ইউনিভার্সের সবচেয়ে বিখ্যাত উইজার্ড গ্যান্ডালফ। সময়ের শুরু যখন থেকে গ্যান্ডালফের শুরুও তখন থেকে। সে আইনুদের একজন। লর্ড অফ দ্য রিংস ইউনিভার্সের আইনুরা হল আধ্যাত্মিক স্বত্ত্বা। দুই ধরনের আইনু আছে:ভালা আর মায়া। পৃথিবীর সকল সৃষ্টির দেখাশোনা করে ভালারা, আর এই কাজে ভালাদের সাহায্য করে মায়ারা।