বিরানী বিলি করার বিলবোর্ড
ভারতে শুধু মুসলিমরাই মসজিদ ছেড়ে দেয়নি চিকিৎসার জন্য হিন্দুরাও মন্দির ছেড়ে দিয়েছে। সেই মন্দিরে অনেক মুসলিমের চিকিৎসা হচ্ছে। শিখরা গুরুদোয়ারায় অক্সিজেনের লঙ্গরখানা খুলে বসেছে,
লিজিয়ন: পাঠক প্রতিক্রিয়া (সামিয়া)
বইটা আকারে ছোট হওয়ায় প্রথমে একটু স্বস্তি লেগেছিল যদিও কিন্তু পড়ে শেষ করার পর মনে হলো গল্পটা আরো বড় হলে ভালো লাগতো।
সিরিজঃ ফেলুদা-নয়নরহস্য
ফেলুদাকে নিয়ে বায়োস্কোপ ডট কমে একটা সার্কাস দেখা যাচ্ছে, সার্কাসের নাম “নয়নরহস্য”৷ ফেলুদার বাংলাদেশি ভার্সনের কথা বলে মনোযোগ আকর্ষণ করতে চাওয়া একটা খারাপ প্রোডাক্ট।
গানের ভাবনা: সত্য (ওয়ারফেজ)
আমার কাছে এই গানটা খুব শান্তভাবে প্রকাশিত একটা বিদ্রোহের গান। পৃথিবীর অনিয়ম অবিচার নিয়ে আমাদের সবার মধ্যেই একরকম ক্ষোভ, রাগ, আক্ষেপ, আর আক্রোশ আছে।
গানের ভাবনা: ক্রুসেড – মেঘদল
শেষে ব্যক্তিগত একটা মতামত যোগ করতে চাই। পুরো গানটা ৬মিনিট ৫৮ সেকেন্ডের। ৪ মিনিট ৩৭ সেকেন্ডের পর থেকে যেন ভিন্ন একটা গান। দুটো গানকে যেন জোর করে একসাথে করা হয়েছে।
সত্যজিৎ! আমার সত্যজিৎ!
সত্যজিৎ জানতেন কল্পনায় কতটুকু রঙ চড়ালে তা স্বপ্নময় হয়ে ওঠে। বেশিরভাগই কল্পনায় রঙ চড়াতে চড়াতে কল্পনাটাকেই ফ্যাকাশে বানিয়ে ফেলে। ঠিক এই জায়গাটাতেই সম্ভবত সত্যজিৎ তার সময়কেও ছাড়িয়ে গেছেন।
বুক রিভিউ: চাঁদের পাহাড়
পড়ার সময় বারবার কৈশোরে ফিরে যাচ্ছিলাম। প্রথমবার পড়ার সেই রোমাঞ্চগুলো ফিরে ফিরে আসছিল। একইসাথে পুরোনো সেই নির্মল সুন্দর দিনের আনন্দ, আর সেই দিন হারানোর আফসোস একসাথে মিশে একটা অবর্ণনীয় অনুভূতি হচ্ছিল। এখন লেখার সময় লজ্জা লাগছে হালকা।
পাঠক প্রতিক্রিয়া – লর্ড অফ দ্য রিংস (ইপ্তি)
অনুবাদক মহিউল ইসলাম মিঠু এই বইয়েও তার অনুবাদের চিরাচরিত বিশেষত্ব “সাবলীলতা” ধরে রেখেছেন। বইয়ের কাগজের মান, ফন্ট সাইজ, লাইন স্পেসিং সবকিছুতেই যে পাঠকের সুবিধার কথা চিন্তা করা হয়েছে তা স্পষ্ট। আর বইয়ের সাথের ম্যাপ দুইটাও বেশ নজর কাড়ে। তবে পৃষ্ঠা অফহোয়াইট হলে পারফেক্ট হতো।
পাঠক প্রতিক্রিয়া – রিংস ১ (সারা)
কী বলবো ,আমি যেন এক রূপকথার রাজ্যে ঘুরে এলাম। পুরো বইটি মন্ত্রমুগ্ধের মতো পড়েছি।হারিয়ে গিয়েছিলাম কল্পনার রাজ্যে।বইয়ের কবিতাগুলো আমার বিশেষ নজর কেড়েছে।অনুবাদ হলেও এতো চমৎকার ছন্দ কীভাবে সম্ভব তাই ভাবছিলাম !বইয়ের এক অংশে তিনুভিয়েল ও বেরেনের প্রেমকাহিনী ;(প্রচলিত রুপকথা) কেনো জানি মনে দাগ কেটেছে।
পাঠক প্রতিক্রিয়া – রিংস ১ (নবনীতা)
“লর্ড অফ দ্য রিংস” সিরিজের প্রথম বই, “দি ফেলোশিপ অফ দ্য রিং” পড়ার পর এখন ইচ্ছে করছে; ঘুরে আসি মিডল আর্থ থেকে। শায়ারের হবিটনে ছোট্ট একটা গর্ত তৈরি করে হাসিখুশি হবিটদের সাথে কাটিয়ে দিই বাকিটা জীবন।