ড্রাকুলা অ্যান্টিক এডিশন, বইয়ের চেয়েও বেশি কিছু
এই অ্যান্টিক এডিশনের মাধ্যমে বেনজিন প্রকাশনী শুধু একটা বই আমাদের হাতে তুলে দেয়নি, তুলে দিয়েছে একটা অভিজ্ঞতা। যে অভিজ্ঞতা ড্রাকুলার স্বপ্নময় জগত্কে নিয়ে এসেছে বাস্তবতার আরও কাছাকাছি
দি লর্ড অফ দ্য রিংস ১ (বই পরিচিতি)
‘দি লর্ড অফ দ্য রিংস’ সহিত্যের ইতিহাসে একটা ল্যান্ডমার্ক । গল্পের ডিটেইলিং-এ টোলকিনের মত মনযোগ খুব কম লেখকই দিতে পেরেছেন। আর ইংরেজি সাহিত্যে স্টোরিটেলিং-এর ধরনটাই পাল্টে দিয়েছিল তার ‘দি হবিট’ আর ‘দি লর্ড অফ দ্য রিংস’। পুরো লেখক জীবনে টোলকিন এই একটা ইউনিভার্সই তৈরি করেছেন।
দি হবিট- বই পরিচিতি
১৯৩৭ সালে প্রকাশিত হওয়া এই এভারগ্রিন ক্লাসিক পঞ্চাশের দশকে লেখককে আরও একটি অনবদ্য কাজে উদ্বুদ্ধ করে। জন্ম হয় ফ্যান্টাসী দুনিয়ার আরেক মাইলস্টোন ‘দি লর্ড অফ দ্য রিংস’। ।
ড্রাকুলা (গ্রাফিক নোভেল)
ব্রাম স্টোকারের বিখ্যাত হরর উপন্যাস ড্রাকুলা। বইটির আবেদন বেড়েই চলেছে।এই বইটি অরিজিনাল উপন্যাসটির গ্রাফিক নোভেল সংস্করণ।
লিজিয়ন-বই পরিচিতি
স্টিফেনের কাছে একটা সাদা খাম এসেছে। নাম-ঠিকানা কিচ্ছু নেই খামে। ভেতরে শুধু একটা ফটোগ্রাফ। কিন্তু ফটোগ্রাফটা যেই সময়ের সেই সময় ক্যামেরা নামক যন্ত্রটার অস্তিত্বই ছিল না। আবিষ্কৃতই হয়নি।
গেম অব থ্রোনস (গ্রাফিক নোভেল)
জর্জ আর আর মার্টিন-র বিশ্বব্যাপী সাড়াজাগানো গেম অফ থ্রোনস অবলম্বনে গ্রাফিক নোভেল।
গেম অব থ্রোনসের গ্রাফিক নোভেল পড়তে গিয়ে মনে হল একই রকম কিছু করাই যায়! যা ভাবা তাই কাজ। যদিও কাজ তেমন পারি না, তবুও কাজ শুরু করলাম।
দি আইস ড্রাগন (বই পরিচিতি)
গেম অব থ্রোন্স প্রকাশের দেঢ় দশকেরও বেশি সময় আগে। জর্জ আর আর মার্টিন-র আইস অ্যান্ড ফায়ার ইউনিভার্সের জন্ম এই বই দিয়েই। ড্রাগনের সাথে একটা ছোট্ট মেয়ের বন্ধুত্বের গল্প। হৃদয়ের গভীরের মরচে পড়া কিছু অনুভূতিকে নাড়িয়ে দেয়ার গল্প।
প্লেয়িং ইট মাই ওয়ে (বই পরিচিতি)
ক্রিকেটের ইতিহাসের সবচেয়ে বেশি রানের মালিক শচীন টেন্ডুলকার। দি লিটল মাস্টার। ২০১৩ সালে এই জীবন্ত কিংবদন্তীর ২৪ বছরের লম্বা ক্রিকেট ক্যারিয়ারের পরিসমাপ্তি ঘটে।
এই বইতে তিনি নিজের গল্প বলেছেন। সেই ১৬ বছর বয়স থেকে শুরু হওয়া শুরু হওয়া সুদীর্ঘ ক্রিকেট ক্যারিয়ারের প্রথমদিন থেকে ২০০তম টেস্টের পরের সেই মন ছুঁয়ে যাওয়া বিদায়ী ভাষণ পর্যন্ত, সব গল্পই এই বইতে করেছেন।
দি হবিট – বই পরিচিতি
১৯৩৭ সালে প্রকাশিত হওয়া এই এভারগ্রিন ক্লাসিক পঞ্চাশের দশকে লেখককে আরও একটি অনবদ্য কাজে উদ্বুদ্ধ করে। জন্ম হয় ফ্যান্টাসী দুনিয়ার আরেক মাইলস্টোন ‘দি লর্ড অফ দ্য রিংস’। প্রকাশিত হওয়ার পর পরই আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তা পায়।
দি আইভরি চাইল্ড (বই পরিচিতি)
হেনরি রাইডার হ্যাগার্ডের এক অনবদ্য সৃষ্টি। অ্যালান কোয়াটারমেইনের আরেক অ্যাডভেঞ্চার। রহস্য, অ্যাডভেঞ্চার, শিকারের রোমাঞ্চ, ভালোবাসা, ঘৃণা আর বন্ধুত্বে ভরপুর এই বইটির সাথে আপনার সময় বেশ ভালো কাটবে।