পাঠক প্রতিক্রিয়া ১: দি লর্ড অফ দ্য রিংস
এটি নিয়ে কিছু বললেই মনে হয় কম হয়ে যায় ভাই। জাস্ট অসায়ায়ায়ায়ায়ায়ায়ায়ধারণ! মনেই হয়নি অনুবাদ পড়ছি। মনে হচ্ছিল,বাংলায় লিখিত কোন গল্প পড়ছি। শুরু থেকেই সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করে কোন কাঠিন্য ভাব ফুটিয়ে না তুলেই যে ভালো মানের অনুবাদ উপস্থাপন করা যায় তার উদাহরণ দেয়া যায় বলতে পারেন।
দি লর্ড অফ দ্য রিংস ১ (বই পরিচিতি)
‘দি লর্ড অফ দ্য রিংস’ সহিত্যের ইতিহাসে একটা ল্যান্ডমার্ক । গল্পের ডিটেইলিং-এ টোলকিনের মত মনযোগ খুব কম লেখকই দিতে পেরেছেন। আর ইংরেজি সাহিত্যে স্টোরিটেলিং-এর ধরনটাই পাল্টে দিয়েছিল তার ‘দি হবিট’ আর ‘দি লর্ড অফ দ্য রিংস’। পুরো লেখক জীবনে টোলকিন এই একটা ইউনিভার্সই তৈরি করেছেন।
কৃতজ্ঞতা-দি ফেলোশিপ অফ দ্য রিং ১
প্রুফ রিডিং : সালেহ আহমেদ মুবিন, কৌশিক দেবনাথ
বেটা রিডিং: জান্নাতুল ফেরদৌস ইপ্তি, আব্দুল্লাহ আর রায়হান, রিতু চক্রবর্তী, আব্দুল্লাহ আল ফাহাদ, সালেহ আহমেদ মুবিন, মঈনুল ইসলাম, রাশেদুজ্জামান, জাহিদা নাসরিন, সৈয়দ আরফাত, জহুরুল হক, মাজেদা হক।
লর্ড অফ দ্য রিংস-অনুবাদকের কথা
লর্ড অফ দ্য রিংসের সাথে আমার পরিচয় ২০০৪ সালে। এই সিরিজের তৃতীয় সিনেমা ‘রিটার্ন অফ দ্য কিং’ রিলিজ হওয়ার পর। আমি তখন ক্লাস সিক্সে। টাংগাইলে থাকতাম।
দি লর্ড অফ দ্য রিংস-প্রকাশকের কথা
অনেকেই ‘দি লর্ড অফ দ্য রিংস’কে ট্রিলোজি বলেন। কিন্তু এটি মূলত ছয় খন্ডে বিভক্ত একটামাত্র উপন্যাস, যেটা সাধারণত তিনটি ভলিউম আকারে প্রকাশ করা হয়।
১৯৩৭ সালে লেখক তার ‘দি হবিট’ বইটি প্রকাশিত হওয়ার পর থেকেই আরও বড় কিছুর পরিকল্পনা করতে থাকেন
দি লর্ড অফ দ্য রিংস- প্রিভিউ
পাঠকরা একটা বই পছন্দ করার আগে বইটা কিছুটা পড়ে দেখতে চায়। তাদের জন্য প্রথম অধ্যায় থেকে ৪০০০+ বেশি শব্দের প্রিভিউ।
ফ্রোডো বনাম বিলবো
বিলবো ব্যাগিন্স মূলত ‘দি হবিট’ বইটির নায়ক, যে বই দিয়েই মূলত ‘মিডল-আর্থ’ ইউনিভার্সের জন্ম হয়েছে। অন্যদিকে ফ্রোডো ব্যাগিন্স হল ‘দি লর্ড অফ দ্য রিংস’ উপন্যাসের নায়ক। দুজন দুটো আলাদা কাহিনীর নায়ক, তাই তাদের মধ্যে কম্পেরিজন হওয়াটা সহজ না।
গ্যান্ডালফের গল্প
লর্ড অফ দ্য রিংস ইউনিভার্সের সবচেয়ে বিখ্যাত উইজার্ড গ্যান্ডালফ। সময়ের শুরু যখন থেকে গ্যান্ডালফের শুরুও তখন থেকে। সে আইনুদের একজন। লর্ড অফ দ্য রিংস ইউনিভার্সের আইনুরা হল আধ্যাত্মিক স্বত্ত্বা। দুই ধরনের আইনু আছে:ভালা আর মায়া। পৃথিবীর সকল সৃষ্টির দেখাশোনা করে ভালারা, আর এই কাজে ভালাদের সাহায্য করে মায়ারা।
মিডল আর্থের জাদুকর
তৃতীয় যুগের ১০০০ সালের দিকে ম্যানওয়ে যখন দেখলেন মিডল আর্থে আবার ডার্কলর্ড সাউরন শক্তিসঞ্চয় করতে শুরু করেছে তখন, ম্যানওয়ে তার বিশ্বস্ত পাঁচ জন মায়াকে মিডলআর্থে পাঠান। এদের নামগুলো বলি: কুরুমো, অলোরিন, আইওয়েনডিল, মরিয়েনতার, রোমেসটামো।
দি হবিট (প্রথম অধ্যায়)
এক গর্তে বাস করত এক হবিট। গর্ত শুনলে যেমন স্যাঁতস্যাঁতে, নোংরা একটা জিনিসের কথা মনে পড়ে। এই গর্ত মোটেও সেরকম নয়। গর্তটা একটা হবিটের। হবিটের গর্ত মানে সুন্দর সাজানো, গোছানো, পরিপাটি একটা গর্ত। হবিটের বাড়ি। এক কথায় যাকে সুখের স্বর্গ বলে।