দি লর্ড অফ দ্য রিংস ১ (বই পরিচিতি)
‘দি লর্ড অফ দ্য রিংস’ সহিত্যের ইতিহাসে একটা ল্যান্ডমার্ক । গল্পের ডিটেইলিং-এ টোলকিনের মত মনযোগ খুব কম লেখকই দিতে পেরেছেন। আর ইংরেজি সাহিত্যে স্টোরিটেলিং-এর ধরনটাই পাল্টে দিয়েছিল তার ‘দি হবিট’ আর ‘দি লর্ড অফ দ্য রিংস’। পুরো লেখক জীবনে টোলকিন এই একটা ইউনিভার্সই তৈরি করেছেন।
কৃতজ্ঞতা-দি ফেলোশিপ অফ দ্য রিং ১
প্রুফ রিডিং : সালেহ আহমেদ মুবিন, কৌশিক দেবনাথ
বেটা রিডিং: জান্নাতুল ফেরদৌস ইপ্তি, আব্দুল্লাহ আর রায়হান, রিতু চক্রবর্তী, আব্দুল্লাহ আল ফাহাদ, সালেহ আহমেদ মুবিন, মঈনুল ইসলাম, রাশেদুজ্জামান, জাহিদা নাসরিন, সৈয়দ আরফাত, জহুরুল হক, মাজেদা হক।
লর্ড অফ দ্য রিংস-অনুবাদকের কথা
লর্ড অফ দ্য রিংসের সাথে আমার পরিচয় ২০০৪ সালে। এই সিরিজের তৃতীয় সিনেমা ‘রিটার্ন অফ দ্য কিং’ রিলিজ হওয়ার পর। আমি তখন ক্লাস সিক্সে। টাংগাইলে থাকতাম।
দি লর্ড অফ দ্য রিংস-প্রকাশকের কথা
অনেকেই ‘দি লর্ড অফ দ্য রিংস’কে ট্রিলোজি বলেন। কিন্তু এটি মূলত ছয় খন্ডে বিভক্ত একটামাত্র উপন্যাস, যেটা সাধারণত তিনটি ভলিউম আকারে প্রকাশ করা হয়।
১৯৩৭ সালে লেখক তার ‘দি হবিট’ বইটি প্রকাশিত হওয়ার পর থেকেই আরও বড় কিছুর পরিকল্পনা করতে থাকেন
দি লর্ড অফ দ্য রিংস- প্রিভিউ
পাঠকরা একটা বই পছন্দ করার আগে বইটা কিছুটা পড়ে দেখতে চায়। তাদের জন্য প্রথম অধ্যায় থেকে ৪০০০+ বেশি শব্দের প্রিভিউ।
ফ্রোডো বনাম বিলবো
বিলবো ব্যাগিন্স মূলত ‘দি হবিট’ বইটির নায়ক, যে বই দিয়েই মূলত ‘মিডল-আর্থ’ ইউনিভার্সের জন্ম হয়েছে। অন্যদিকে ফ্রোডো ব্যাগিন্স হল ‘দি লর্ড অফ দ্য রিংস’ উপন্যাসের নায়ক। দুজন দুটো আলাদা কাহিনীর নায়ক, তাই তাদের মধ্যে কম্পেরিজন হওয়াটা সহজ না।
লিজিয়ন-পাঠক প্রতিক্রিয়া ৩
ব্র্যান্ডন স্যান্ডারসনের সাইফাই মিস্ট্রি থ্রিলার লিজিয়ন বইটি পড়েছেন নিশাত আনজুম সেমন্তী। একটা রিভিউও পাঠিয়েছেন।
লিজিয়ন-পাঠক প্রতিক্রিয়া ২
শুরুর দিকে মনে হয়েছে গল্প খুবই ধীরগতিতে আগাচ্ছে। কিন্তু মূল গল্পে ঢুকে পড়লে পুরোটা শেষ না করে ওঠা মুশকিল। “ধোকা দিচ্ছে কে?” এরকম একটা চিন্তা মাথায় ছিল সম্পূর্ন বই জুড়ে। বইয়ের কোথাও রহস্যের কমতি নেই। আর অনুবাদের ক্ষেত্রে মহিউল ইসলাম মিঠু তার অনুবাদের বৈশিষ্ট্য বজায় রেখেছেন।
লিজিয়ন-পাঠক প্রতিক্রিয়া ১
অনুবাদ ছিল বেশ সুন্দর সাবলীল।অল্প কিছু বানান ভুল চোখে পড়েছে আর দুই তিন জায়গায় চরিত্রের নামে ভুল হয়েছে আশা করি সেগুলো শীঘ্রই ঠিক করে ফেলা হবে। এবং সিরিজের পরবর্তী বইগুলোর অনুবাদের জন্য আগ্রহ প্রকাশ করছি।মিঠু ভাই যদিও আপনি লর্ড অব দ্য রিংস এর অনুবাদ নিয়ে ব্যস্ত।অনেক অনেক শুভকামনা রইলো ভাই।
দি আইস ড্রাগন-পাঠ প্রতিক্রিয়া ২
এই ছোট্ট প্রতিক্রিয়াটি আমাদের দিয়েছেন নিশাত আনজুম সেমন্তী। বইটার অনুবাদ পড়ে আপনি আসলেই শান্তি পাবেন। এত আরামদায়ক অনুবাদ অনেকদিন পর পড়লাম।