পাঠ প্রতিক্রিয়া: লিজিয়ন (মিফতা)
নতুন থ্রিলার পাঠক হওয়ায় বইয়ের শুরুটা বেশ ভালোই ছিল। পড়া শুরু করার আগে মনে হয়েছিল কাহিনীর শুরুটা আমার সীমিত ভাবনার সীমানার মধ্যে থাকবে না। কিন্তু শুরুটা এতো সহজ ও স্বাভাবিক ছিল যে গল্প ভাবনায় আসতে বাধ্য।
পাঠ প্রতিক্রিয়া: লিজিয়ন (হাসান)
অ্যাকশনে ভরপুর এই বইটি আপনার মস্তিষ্ককে চালিত রাখবে পুরোটা সময়। আর শেষে এর সাইন্টিফিক এক্সপ্লেনেশনটাও পাঠকদের আকৃষ্ট করবে খুব ভালো ভাবেই ।
লিজিয়ন: পাঠক প্রতিক্রিয়া (সামিয়া)
বইটা আকারে ছোট হওয়ায় প্রথমে একটু স্বস্তি লেগেছিল যদিও কিন্তু পড়ে শেষ করার পর মনে হলো গল্পটা আরো বড় হলে ভালো লাগতো।
পাঠক প্রতিক্রিয়া – লর্ড অফ দ্য রিংস (ইপ্তি)
অনুবাদক মহিউল ইসলাম মিঠু এই বইয়েও তার অনুবাদের চিরাচরিত বিশেষত্ব “সাবলীলতা” ধরে রেখেছেন। বইয়ের কাগজের মান, ফন্ট সাইজ, লাইন স্পেসিং সবকিছুতেই যে পাঠকের সুবিধার কথা চিন্তা করা হয়েছে তা স্পষ্ট। আর বইয়ের সাথের ম্যাপ দুইটাও বেশ নজর কাড়ে। তবে পৃষ্ঠা অফহোয়াইট হলে পারফেক্ট হতো।
পাঠক প্রতিক্রিয়া – রিংস ১ (সারা)
কী বলবো ,আমি যেন এক রূপকথার রাজ্যে ঘুরে এলাম। পুরো বইটি মন্ত্রমুগ্ধের মতো পড়েছি।হারিয়ে গিয়েছিলাম কল্পনার রাজ্যে।বইয়ের কবিতাগুলো আমার বিশেষ নজর কেড়েছে।অনুবাদ হলেও এতো চমৎকার ছন্দ কীভাবে সম্ভব তাই ভাবছিলাম !বইয়ের এক অংশে তিনুভিয়েল ও বেরেনের প্রেমকাহিনী ;(প্রচলিত রুপকথা) কেনো জানি মনে দাগ কেটেছে।
পাঠক প্রতিক্রিয়া – রিংস ১ (নবনীতা)
“লর্ড অফ দ্য রিংস” সিরিজের প্রথম বই, “দি ফেলোশিপ অফ দ্য রিং” পড়ার পর এখন ইচ্ছে করছে; ঘুরে আসি মিডল আর্থ থেকে। শায়ারের হবিটনে ছোট্ট একটা গর্ত তৈরি করে হাসিখুশি হবিটদের সাথে কাটিয়ে দিই বাকিটা জীবন।
পাঠক প্রতিক্রিয়া: লিজিয়ন (সেলিনা আক্তার)
একগাদা রহস্য,সামান্য ইতিহাস,একটু বিজ্ঞান,অনেকগুলো প্রশ্ন আর কিছু অসাধারণ মেধাবী কাল্পনিক মানুষকে নিয়ে টানটান উত্তেজনা আর রোমাঞ্চে ভরপুর এই নভেলার প্রতি পাতায় পাতায় যেনো পাঠকদের জন্য রয়েছে চমক!
পাঠক প্রতিক্রিয়া: লিজিয়ন (নিজাম উদ্দিন অপু)
সময় ধরে একটা টান টান উত্তেজনা বজায় ছিল। যদিও জনরাতে সাইফাই লেখা কিন্তু বইটি বিজ্ঞান, ধর্ম আর দর্শনের এক অসাধারণ মিশ্রণ। অনুবাদের কথা বলতে গেলে বেশ সাবলীল অনুবাদ করেছেন তিনি। মনে হয়নি কোনো অনুবাদ বই পড়ছিলাম। একদম ঝরঝরে অনুবাদ বলতে যা বোঝায় আর কি।
পাঠক প্রতিক্রিয়া: লিজিয়ন (তমা দত্ত)
বইটি পড়তে গিয়ে আনন্দময় রোমাঞ্চকর পরিস্থিতি পাড়ি দিয়েছি৷ অতি মানবীয় মস্তিষ্কের অধিকারী ব্যতিক্রমী স্টিফেন লিডস এর হ্যালুসিনেশনে দেখা মানুষগুলো সত্যিই জিনিয়াস ছিল। বইটি সববয়সী পাঠকদের এক ভিন্নতর রহস্য আর রোমাঞ্চের স্বাদ দিবে। অনুবাদকের অনুবাদও বেশ সহজ,সাবলীল আর গোছানো ছিল। বইটির প্রচ্ছদটিও দারুণ।
পাঠক প্রতিক্রিয়া: লিজিয়ন
গল্প দারুণ গতিশীল ছিলো; এক বসাতেই শেষ করতে পেরেছি পুরোটা।গল্পটাই এমন যে আপনি একবার শুরু করলে গল্পই আপনাকে শেষ পর্যন্ত নিয়ে যাবে। খুবই সামান্য কিছু যৌক্তিক ভুল বাদ দিলে বইটি দারুণ উপভোগ্য ছিলো।
মিঠু ভাইয়ের অনুবাদের হাত বরাবরই দারুণ।পুরো গল্পে কোথাও একঘেয়েমিতা আসেনি; বরং অনুবাদ ছিলো একদম সাবলিল।সহজ শব্দের ব্যবহার,ভাষাগত মাধুর্য এবং সাবলীলতা অনুবাদকে করেছে দারুণ উপভোগ্য।