বিতর্কিত রক্ষীবাহিনী নিয়ে বীরপ্রতীক সৈয়দ মুহম্মদ ইব্রাহিম
১৯৭২ সালে গঠিত বিতর্কিত রক্ষী বাহিনী নিয়ে আজকালৃ বেশ আগ্রহ বোধ করছি। বিভিন্ন বইপত্র, অনলাইন এবং সাক্ষাৎকারে রক্ষীবাহিনীর স্বরূপ কেমন ছিল সেটা খোঁজার চেষ্টা করছি
লিজিয়ন: পাঠক প্রতিক্রিয়া (সামিয়া)
বইটা আকারে ছোট হওয়ায় প্রথমে একটু স্বস্তি লেগেছিল যদিও কিন্তু পড়ে শেষ করার পর মনে হলো গল্পটা আরো বড় হলে ভালো লাগতো।
পাঠক প্রতিক্রিয়া – রিংস ১ (সারা)
কী বলবো ,আমি যেন এক রূপকথার রাজ্যে ঘুরে এলাম। পুরো বইটি মন্ত্রমুগ্ধের মতো পড়েছি।হারিয়ে গিয়েছিলাম কল্পনার রাজ্যে।বইয়ের কবিতাগুলো আমার বিশেষ নজর কেড়েছে।অনুবাদ হলেও এতো চমৎকার ছন্দ কীভাবে সম্ভব তাই ভাবছিলাম !বইয়ের এক অংশে তিনুভিয়েল ও বেরেনের প্রেমকাহিনী ;(প্রচলিত রুপকথা) কেনো জানি মনে দাগ কেটেছে।
পাঠক প্রতিক্রিয়া – রিংস ১ (নবনীতা)
“লর্ড অফ দ্য রিংস” সিরিজের প্রথম বই, “দি ফেলোশিপ অফ দ্য রিং” পড়ার পর এখন ইচ্ছে করছে; ঘুরে আসি মিডল আর্থ থেকে। শায়ারের হবিটনে ছোট্ট একটা গর্ত তৈরি করে হাসিখুশি হবিটদের সাথে কাটিয়ে দিই বাকিটা জীবন।
পাঠক প্রতিক্রিয়া ১: দি লর্ড অফ দ্য রিংস
এটি নিয়ে কিছু বললেই মনে হয় কম হয়ে যায় ভাই। জাস্ট অসায়ায়ায়ায়ায়ায়ায়ায়ধারণ! মনেই হয়নি অনুবাদ পড়ছি। মনে হচ্ছিল,বাংলায় লিখিত কোন গল্প পড়ছি। শুরু থেকেই সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করে কোন কাঠিন্য ভাব ফুটিয়ে না তুলেই যে ভালো মানের অনুবাদ উপস্থাপন করা যায় তার উদাহরণ দেয়া যায় বলতে পারেন।
দি লর্ড অফ দ্য রিংস ১ (বই পরিচিতি)
‘দি লর্ড অফ দ্য রিংস’ সহিত্যের ইতিহাসে একটা ল্যান্ডমার্ক । গল্পের ডিটেইলিং-এ টোলকিনের মত মনযোগ খুব কম লেখকই দিতে পেরেছেন। আর ইংরেজি সাহিত্যে স্টোরিটেলিং-এর ধরনটাই পাল্টে দিয়েছিল তার ‘দি হবিট’ আর ‘দি লর্ড অফ দ্য রিংস’। পুরো লেখক জীবনে টোলকিন এই একটা ইউনিভার্সই তৈরি করেছেন।
দি লর্ড অফ দ্য রিংস- প্রিভিউ
পাঠকরা একটা বই পছন্দ করার আগে বইটা কিছুটা পড়ে দেখতে চায়। তাদের জন্য প্রথম অধ্যায় থেকে ৪০০০+ বেশি শব্দের প্রিভিউ।
Giveaway 4 (লিজিয়ন)
গতকাল শুরু করেছি চার নম্বর গিভএওয়ে। ব্র্যান্ডন স্যান্ডারসনের লিজিয়ন সিরিজের প্রথম বই ‘লিজিয়ন’-এর ইবুক প্রকাশনা উপলক্ষ্যে চলছে এই গিভএওয়ে।
গিভএওয়ে ৩
মাঝে মাঝেই আমার পেজ থেকে প্রিয় পাঠকদের জন্য গিভ-এওয়ে প্রোগ্রাম রাখছি। আপাতত করোনার কারনে শুধু ই-বুক দেয়া হচ্ছে। ভাবিষ্যতে সবকিছু স্বাভাবিক হয়ে গেলে হার্ডবুকও দেয়ার প্ল্যান আছে। এর আগেও বেশ কিছু গিভএওয়ে করেছিলাম। সেগুলো নিয়ে কোনো পোস্ট করিনি। কিন্তু এখন মনে হচ্ছে, সবগুলোর একটা ডকুমেন্ট অন্তত থাকা উচিত। এজন্যই এই পোস্ট। যাই হোক গত ২৫ জুলাই ২০২০ তারিখে যে গিভএওয়ের আয়োজন করা হয়েছিল তার বিজয়ীরা হলেন, নুসরাত জাহান শামামা এবি রায়হান স্বপ্নচূড়া রাফায়েত আলম রিফাত মোহাম্মদ আশিকুর রাহমান নুর জারসিস আযাদ সৈকত আহসান হাবিব আব্দুল ফাত্তাহ সাদিয়া আফরিন ধন্যবাদ সবাইকে যারা সবসময় আমার পাশে থাকে এবং ভালোবাসা...
চেতনা জাগাই- ফলো আপ
গত ১৫ এপ্রিল চেতনা জাগাই করোনা থামাই নামে একটা ক্যাম্পেইন শুরু করেছিলাম। যেহেতু পাঠকদের টাকা দিয়েই ফান্ড রেইজ করছি, তাই স্বচ্ছতা জরুরী মনে হচ্ছে। এইজন্য এই ফলো আপ পোস্ট। এপ্রিল মানে এপর্যন্ত বইটইতে আমার ইবুক বিক্রি হয়েছে ১৩ টি। যেগুলোর জন্য পাওয়া গেছে ২৫৭ টাকা। যেহেতু বইটইও আমার ক্যাম্পেইনের সাথে একাত্মতা ঘোষনা করে নিজেদের অংশটাও এই ফান্ডে দিচ্ছে, তাই যাচ্ছে। সেইবইতে বিক্রি হয়েছে ১৬টি। সেখান থেকে পাওয়া গেছে ২৬০টাকা। সেইবইয়ের ৩০% বাদ দিলে থাকবে ১৮২ টাকা। এই ১৮২ টাকা যাচ্ছে ফান্ডে। অর্থাৎ মোট যাচ্ছে (১৮২+২৫৭) ৪৩৯টাকা। ক্যাম্পেইন শেষ হলে পুরো টাকা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শান্তি ও সংঘর্ষ অধ্যয়ন বিভাগের প্রতিনিধির হাতে তুলে দেয়া হবে। যারা এই উদ্যোগে আমার পাশে ছিলেন তাদের কৃতজ্ঞতা জানানোর ভাষা আমার নেই। সবাই ভালো থাকবেন। দেয়া করবেন। ক্যাম্পেইনের ব্যাপারে সব বিস্তারিত পাবেন এই লিংকে:...