বইটি প্রথম প্রকাশিত হয় ২০০৫ সালে। প্রকাশের পরই নিউইয়র্ক টাইমস বেস্ট সেলারের তালিকায় চলে আসে। প্রথম বছরের মধ্যেই প্রায় ১৭টি ভাষায় অনুদিতও হয়ে যায়। ছেলেকে গল্প শোনাতে শোনাতে রিওর্ডান তৈরি ফেলেন বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় এই বই। ২০০৬ সালে ব্লুবনেট এওয়ার্ড, ২০০৭ সালে ওয়ারউইক শাওয়ার, টেক্সাস লাইব্রেরী এওয়ার্ড, ইয়াং এডাল্ট লাইব্রেরি এওয়ার্ড সহ অনেক পুরষ্কার লাভ করে।
উপরের হার্ডকভারের প্রচ্ছদে “থিফ” বানানটা ভুল আছে, খেয়াল করেছেন নিশ্চয়ই। হাহাহা। প্রথমবার কাভার প্রিন্ট হয়ে যাওয়ার পর আমার চাপাচাপিতে সবগুলো কাভার পুণরায় প্রিন্ট করতে বাধ্য হয় প্রকাশক।
কাহিনী সংক্ষেপ
আমাকে দেখে তোমার কখনই মনে হবে না যে আমার বাবা সাগরের দেবতা পোসাইডন।
আজকাল হাফ ব্লাড হওয়া মোটেও কোন আনন্দের ব্যাপার না। আমাদের এমন সব দৈত্য-দানবদের সাথে যুদ্ধ করতে হয় যাদের দিকে তাকাতেও তোমাদের ভয় করবে। সামান্য খেলাও কখনও কখনও আমাদের জন্য মৃত্যুর পরোয়ানা।
কি ভয় লাগছে? এ তো মাত্র শুরু। জিউসের কাছ থেকে হারিয়ে গেছে মূল্যবান কিছু। সেই নিয়েই দেবকূলে বিরাট যুদ্ধ বাঁধবে বাঁধবে ভাব। দেবতাদের যুদ্ধ মানে পৃথিবী শেষ।
পার্সি কি পারবে পৃথিবীকে বাঁচাতে?
বই: দি লাইটনিং থিফ (পার্সি জ্যাকসন অ্যান্ড দ্য অলিম্পিয়ানস)
লেখক: রিক রাইওর্ডান
অনুবাদ: মহিউল ইসলাম মিঠু
প্রকাশক:
অঙ্কুর প্রকাশনী (হার্ডকভার)
দাম: ২০০ টাকা
বইটই (ইবুক)
দাম: ২১ টাকা
প্রয়োজনীয় লিংক
রকমারি ডট কমে বইটি পেতে ক্লিক করুন এখানে।:
মোবাইলে বই পড়ার অ্যাপ বইটইতে পেতে ক্লিক করুন এখানে বা নিচের কিউআর কোড স্ক্যান করুন।
সেইবই:
পাঠক প্রতিক্রিয়া
১. সময়ের অন্যতর প্রতীভাবান ও তরুন অনুবাদক সালেহ আহমেদ মুবিন এই বইটির একটি রিভিউ লিখেছেন। সেই রিভিউটি পড়তে হলে যেতে হবে – পার্সি জ্যাকসন: দ্য লাইটনিং থিফ (পাঠক প্রতিক্রিয়া)
২. বইটির আরেকটি অনুবাদ আমরা পেয়েছি সচেতন পাঠক হাসান তাহসিনের কাছে। সেই রিভিউটি পাওয়া যাবে এখানে।
লিংকসমগ্র