ড্রাকুলা অ্যান্টিক এডিশন, বইয়ের চেয়েও বেশি কিছু
এই অ্যান্টিক এডিশনের মাধ্যমে বেনজিন প্রকাশনী শুধু একটা বই আমাদের হাতে তুলে দেয়নি, তুলে দিয়েছে একটা অভিজ্ঞতা। যে অভিজ্ঞতা ড্রাকুলার স্বপ্নময় জগত্কে নিয়ে এসেছে বাস্তবতার আরও কাছাকাছি
কিং অব থৃলার রাইটার্স-এর ‘শক ট্রিটমেন্ট’
জেমস হেনরি চেজ সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ থৃলার লেখকদের একজন। তার আসল নাম রেনে লজ রেমন্ড। ভদ্রলোক অনেকগুলো ছদ্মনামে লিখতেন। ছদ্মনাম গুলোর অন্যতম হল জেমস হেডলি চেজ, রেমন্ড মার্শাল, আর রেমন্ড, অ্যাম্ব্রোজ গ্র্যান্ট। ‘দ্য ক্যানন চেজ’ নামে একটা সিরিজ লিখেছেন, এই সিরিজের জন্য তাকে ‘কিং অব থৃলার রাইটার্স ইন ইউরোপ’ নামে ডাকা হয়।
বই রিভিউ: বঙ্গবন্ধু- নেতা, নেতৃত্ব ও আজকের বাংলাদেশ
যারা বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান সম্পর্কে জানতে চান, এবং স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশ যে সংকটের মধ্যে দিয়ে গেছে সেগুলো সম্পর্কে খুব ভ্যালিড তথ্য চান, তাদের জন্য এই বইটা একটা অসাধারণ চয়েজ হতে পারে।
সাথে প্রতিটি তথ্যের যথাযত রেফারেন্স এবং বইয়ের শেষে একটা ইনডেক্স বইটিকে রেফারেন্স বুক হিসেবেও উপযোগী করে তুলেছে।
বুক রিভিউ: চাঁদের পাহাড়
পড়ার সময় বারবার কৈশোরে ফিরে যাচ্ছিলাম। প্রথমবার পড়ার সেই রোমাঞ্চগুলো ফিরে ফিরে আসছিল। একইসাথে পুরোনো সেই নির্মল সুন্দর দিনের আনন্দ, আর সেই দিন হারানোর আফসোস একসাথে মিশে একটা অবর্ণনীয় অনুভূতি হচ্ছিল। এখন লেখার সময় লজ্জা লাগছে হালকা।
বই নিয়ে: প্যান্টি ও অন্যান্য গল্প
বই পড়া শেষে মনে হয়েছে, এই বইটা না পড়লেও চলত। সময় নষ্ট পুরা সেটা বলব না। লেখনী, লেখার দর্শন, শব্দচয়ন, আর জটিল জিনিসগুলোকে সহজভাবে বলা, এই জিনিসগুলো ভালো লেগেছে।
জীবনের নানারকম সম্পর্ক, সেইসব সম্পর্কের সাথে শরীর আর মনের সম্পর্ক, এই সবকিছুই সাথে সমাজের সম্পর্ক। আবার আমাদের জীবনে এইসবকিছুর আলাদা আলাদা অবস্থান আর তাদের পারস্পরিক মিথষ্ক্রিয়া বেশ ভালোভাবে ফুটে উঠেছে। এসবই আমার সামনে আসলো।
বই নিয়ে: শরনার্থীর দিনলিপি
একাত্তর নিয়ে পড়তে সবসময়ই ভালো লাগে আমার। আর ডায়েরি, স্মৃতিকথা তো আমার জন্য রসগোল্লা৷
বইটা বেশ হালকা মেজাজে শুরু হলেও অন্তর্নিহিত অনুভূতিগুলো খুবই গভীর। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সময় একজন সাধারণ হোমিও চিকিৎসকের ভারত-যাত্রা ও ফিরে আসার গল্প আমাদের আন্দোলিত করারই কথা। আমাকেও করেছে। শ্রী কানাইলাল বাবুর স্বজন-বিয়োগ আমাকেও কাঁদিয়েছে। তার যাত্রার অনিশ্চয়তা আমাকেও অস্থির করেছে।