শচীনের ছেলেবেলা
শচীন টেন্ডুলকারের অটোবায়োগ্রাফী “প্লেয়িং ইট মাই ওয়ে” প্রকাশিত হয় ২০১৫ সালে। বাংলায় অনুবদের কাজটা করেছিলাম আমি। এই লেখাটি সেই বইয়ের প্রথম অধ্যায়। শচীনের শৈশব প্রচ্ছদ “বাবা, জীবনটা একটা বইয়ের মত। অনেকগুলো অধ্যায় আছে এতে। বইয়ের মতই শিক্ষাও আছে অনেক। অনেক ধরনের অভিজ্ঞতায় ভরা আমাদের জীবন। পেন্ডুলাম একবার সফলতার দিকে দুলবে, আরেকবার দুলবে ব্যর্থতার দিকে। সাফল্য, ব্যর্থতা, দু’টোরই আলাদা আলাদা শিক্ষা আছে। দু’টো থেকেই শিক্ষা নিতে হবে। তবে বেশীরভাগ সময়ই সফলতার কাছ থেকে পাওয়া শিক্ষার চেয়ে, ব্যর্থতার কাছ থেকে পাওয়া শিক্ষাই বেশি মূল্যবান। তুমি একজন ক্রিকেটার বা ক্রিড়াবিদ। তুমি তোমার দেশকে প্রতিনিয়ত বিশ্বের সামনে তুলে ধরছ। বলাবাহুল্য এ এক বিরাট সম্মান। কিন্তু কখনও ভুলে যেওনা এটাও জীবনের একটা অধ্যায় মাত্র। একটা মানুষ কতদিন বাঁচবে? বড় জোড় সত্তুর বা আশি বছর। এর মধ্যে তুমি খেলবে কত বছর? বিশ, খুব ভালো খেলতে পারলে হয়তো বা পঁচিশ, তার বেশি নয়। তারমানে কি? তোমার জীবনের বেশির ভাগটাই কাটবে ক্রিকেটের বাইরে। সোজা কথা হল, জীবনটা ক্রিকেটের চেয়েও অনেক বড়। শোন বাবা, আমি চাই তুমি ভারসাম্য রাখতে শেখো। তোমার সাফল্য যেন তোমাকে দাম্ভিক করে না তোলে। যদি বিনীত, নম্র থাকো তাহলে তোমার ক্রিকেটারের ছোট্ট জীবনটা শেষ হয়ে যাওয়ার পরেও মানুষ তোমাকে সম্মান করবে, ভালোবাসবে। একজন বাবা হিসেবে, “শচীন একজন ভালো খেলোয়াড়” এর চেয়ে “শচীন একজন ভালো মানুষ”Ñএটা শুনতেই বেশি ভালো লাগবে আমার।”কথাগুলো আমার বাবার। বেড়ে ওঠার সময় অগণিতবার এই কথাগুলো শুনেছি আমি। আমার জীবনদর্শন এই কথাগুলোকে কেন্দ্র করেই গড়ে উঠেছে।আমার জন্ম মুম্বাইয়ের পূর্ব বান্দ্রায় এক রক্ষণশীল মহারাষ্ট্রীয় পরিবারে। থাকতাম সাহিত্যিরা সাহাওয়াস কলোনীতে। আমাদের কলোনীটা লেখকদের বেড়ে ওঠার ক্ষেত্রে জুৎসই একটা জায়গা কিন্তু আমি হয়ে গেলাম ক্রিকেটার। চার ভাই বোনের মধ্যে সবার ছোট আমি। আমার বড় দু’ভাই আর এক বোন। ভাইদের নাম অজিত আর নিতিন আর বোনের নাম সাবিতা। আমি যে শুধুমাত্র বাড়ির সবচেয়ে ছোট সদস্যই ছিলাম না, বাড়ির সবচেয়ে দুষ্টু সদস্য বলতেও আমাকেই বোঝানো হত।আমার বাবা রমেশ টেন্ডুলকার, সুপরিচিত মারাঠি কবি, সাহিত্য সমালোচক, অধ্যাপক। আর মা, রজনী টেন্ডুলকার। মা চাকরী করতেন ‘লাইফ ইনস্যুরেন্স কোর্পোরেশন অব ইন্ডিয়া’তে। আজকের এই আমি হওয়ার জন্য এই দু’জন মানুষের কাছে ভীষণভাবে ঋণী আমি। আমার জন্য জীবনে অসংখ্যবার অনেক অনাকাক্সিক্ষত অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হতে হয়েছেন তারা। কিন্তু কোনবারই আমার উপর থেকে বিশ্বাস উঠে যায়নি তাদের, বারবার সুযোগ করে দিয়েছেন আমাকে। সত্যি কথা বলতে, মাঝে মাঝে আমি নিজেই অবাক হয়ে যাই এই ভেবে যে, আমার মত এতটা দুষ্টু ছেলের সাথে মা-বাবা পেড়ে উঠতেন কিভাবে। আমি জানি, অসংখ্যবার সহ্যের সীমা ছাড়িয়ে গেছি আমি কিন্তু তারা আমার এসব দুষ্টুমী বা বেয়াদবীর সাথে ঠিকই মানিয়ে নিতেন। কিভাবে পারতেন জানি না, আমি তাদের জায়গায় থাকলে অবশ্যই পারতাম না। আমার বাবা কখনও রেগে কথা বলতেন না আমার সাথে। তিনি বোঝাতেন যে, কেন আমার ঐ কাজটা করা উচিত নয়। তার এই বোঝানোর ব্যাপারটা সবসময়ই অনেক বেশি কাজে লাগত। ১৯৯৯ সালে ইংল্যান্ড বিশ্বকাপের সময় বাবাকে হারানো আমার জীবনের সবচেয়ে বেদনাদায়ক ঘটনাগুলোর...
পাঠক প্রতিক্রিয়া: দি হবিট
রিভিউটি লিখেছেন: Rejaul Karim প্রচ্ছদ বই : দি হবিটলেখক : জে. আর. আর. টোলকিনঅনুবাদক : মহিউল ইসলাম মিঠুপ্রকাশনী : সবুজপাতা বইটা আসলে লেখক টোলকিন তার নিজ বাচ্চার জন্য লিখতে বসছেন,বাট পরে সেটা হয়ে গেলো সমস্ত পৃথিবীর বাচ্চাদের জন্য আর্দশ লিপির মতো বই।সব ধরনের অ্যাডভেঞ্চার আছে!বইটা কতটা পপুলার হয়েছে ভাবতে পারেন?৫১টা ভাষায় প্রায় অনুবাদ করা হয়েছে বইটা! প্লট …!একজন হবিট শান্তি প্রিয় জীবনে ভালো আছে,হঠাৎ আগমন ঘটে একজন যাদুকর এর যাকে আমরা এই বইয়ে দেখি গ্যান্ডালফ হিসেবে ।যে হবিট কে রাজি করায় অ্যাডভেঞ্চার করাতে..তাদের সাথে আছে অদ্ভূত আরও ১২ জন বামন। যারা যুদ্ধে উস্তাদ আর একান্ত ই পর্বতের রাজা থরিনের প্রিয় দল। এই ১৪ জনের দল বের হচ্ছে থরিনের রাজ্য ফিরে পাবার জন্য,আর সেখানেই অপেক্ষা করছে এই ১৪ জনের জন্য ভয়াংকর সব যুদ্ধ আর দৈত্য ধানব। পথি মধ্যে আছে বিশাল আকাড় মার্কশা, আছে গবলিন এবং অদ্ভুত যত ভয়ংকর প্রাণীদের সাথে যুদ্ধ।বন্ধু হিসেবে আসে,ঈগল ,ভাল্লুকে র রূপে এক বেয়র্ন। তার পর শুরু হয় ড্রাগনের সাথে যুদ্ধ।কি নেই এই বইয়ে?বাচ্চাদের বই ধরা হলেও, আমার মনে হয় যারাঅ্যাডভেঞ্চার পছন্দ করেন তাদের জন্য এই বইটা।তাহলে আর দেরি কেনো?বসে পড়ুন দি হবিট নিয়ে!ভালোবাসার এক বই! বইটা নিয়ে বসলে উঠতে ইচ্ছে হবে নাা শেষ করা পযর্ন্ত।খুব সুন্দর করে গুছানো লিখার একটা বই । হা্র্ডকভার প্রচ্ছদ প্রয়োজনীয় লিংক: বইটির পরিচিতি, আপডেটস, পাঠক প্রতিক্রিয়া, বইয়ের কিছু অংশ পড়ে দেখার লিংক সহ সবকিছু পাওয়া যাবে এখানে: দি হবিট – বই...
বইটইতে মিঠুর বই
সহজে কেনা যায়, যে কোনো সময় কেনা যায়, সবসময় হাতের নাগালে পাওয়া যায়, দামে খুবই সস্তা, যে কোনো অবস্থায় পড়া যায় ইত্যাদি বহু কারণে ইবুকের চাহিদা ও জনপ্রিয়তা বেড়ে চলেছে বিশ্বজুড়ে।গ্লোবাল নিউজ ওয়ারের তথ্যমতে, ২০১৩ সালে বিশ্বে বইয়ের বাজারে ইবুকের অংশ ছিল ১২.৩%। ২০১৮ সালে তা বেড়ে হয়েছে ২৫.৮%! বিশেষজ্ঞরা মনে করেন এই বৃদ্ধির ধারা নিকট ভবিষ্যতে আরো বহুগুণে বাড়বে। তার বিশ্বে বড় বড় প্রায় সব প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানই ইবইয়ে আগ্রহ দেখাতে শুরু করেছে।বাংলাদেশও পিছিয়ে নয়। বাংলাদেশে ইবইয়ের ব্যাপারে পাঠকদের মধ্যে আগ্রহ লক্ষ্য করা যাচ্ছে বেশ কিছুদিন থেকেই। ফলে মানসম্পন্ন ইবুক রিডার অ্যাপ আসতে শুরু করে।এরই ধারাবহিকতায়, জনপ্রিয় বাংলা কিবোর্ড অ্যাপ রিদমিক কী-বোর্ডের নির্মাতা প্রতিষ্ঠান রিদমিক কী-বোর্ড প্রকাশ করেছে তাদের ইবুক রিডিং অ্যাপ “বইটই”!ইবুক পাঠকদের অনেকেই মনে করছে, বইটই অ্যাপটি এপর্যন্ত বাংলাদেশের সবচেয়ে ভালো ইবুক রিডার অ্যাপ। Bio On BOITOI গত ৬ অক্টোবর ২০১৯, বইটই ও মহিউল ইসলাম মিঠুর মাঝে চুক্তি হয়। চুক্তি অনুযায়ী, মহিউল ইসলাম মিঠুর প্রায় সবগুলো বই পাওয়া যাবে বইটই অ্যাপে।পাঠকরা আরো সহজে ও খুবই কম মূল্যে বইগুলো কিনতে ও পড়তে পারবেন। ফলে সকল পক্ষই উপকৃত হবে বলে আশা প্রকাশ করেন সংশ্লিষ্ট সবাই।বইটাইতে মহিউল ইসলাম মিঠুর সবগুলো বই পেতে যেতে হবে এই লিংকে: https://boitoi.com.bd/author/132/moheul-islam-mithu?sort=title&page=1 বইটইতে বই যেভাবে পাবেন প্রথমে গুগল প্লেস্টোর থেকে “বইটই” অ্যাপটি ডাউনলোড করে ইন্সটল করতে হবে আপনার স্মার্টফোনে। ইন্সটল হয়ে গেলে আপনার ফোন নাম্বার দিয়ে রেজিস্টার করে নিন। এবার সার্চ অপশনে গিয়ে “মহিউল ইসলাম মিঠু” লিখলেই পেয়ে যাবেন। এবার পছন্দমত বই কিনে ডাউনলোড করে পড়তে থাকুন। আর প্রতি্ক্রিয়া জানাতে পারেন আমাকে। বইটই একটি ইবুক রিডিং অ্যাপ। এখানে আপনি বই কিনতে ও পড়তে পারবেন। পাঠকবান্ধব অসংখ্য সুন্দর সুন্দর ফিচার সমৃদ্ধ এই অ্যাপটিতে অসংখ্য ফ্রি বইও পাবেন। বইগুলো আপনার বইপড়ার জার্নিকে নিঃসন্দেহে আরো সমৃদ্ধ ও সহজ করবে। Proile on BOITOI Mobile VIew অনলাইনে বইয়ের-দোকানে ক্লিক করুন আমার অনলাইন প্রোফাইলের ব্যাপারে...
দি হবিট – বই পরিচিতি
১৯৩৭ সালে প্রকাশিত হওয়া এই এভারগ্রিন ক্লাসিক পঞ্চাশের দশকে লেখককে আরও একটি অনবদ্য কাজে উদ্বুদ্ধ করে। জন্ম হয় ফ্যান্টাসী দুনিয়ার আরেক মাইলস্টোন ‘দি লর্ড অফ দ্য রিংস’। প্রকাশিত হওয়ার পর পরই আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তা পায়।
পাঠক প্রতিক্রিয়া: দি আইভরি চাইল্ড
রিভিউটি লিখেছেন: আব্দুল্লাহ আর রায়হান। সুন্দর লেখার জন্য তাকে ধন্যবাদ। প্রচ্ছদ বইয়ের নামঃ দি আইভরি চাইল্ডলেখকঃ হেনরি রাইডার হ্যাগার্ড, মহিউল ইসলাম মিঠু (অনুবাদক)প্রকাশকঃ সবুজপাতাপ্রথম প্রকাশঃ মার্চ ২০১৫পৃষ্ঠ্যা সংখ্যাঃ ১৪২মূল্যঃ ১৮০ টাকা (গায়ের মূল্য)জনরাঃ অ্যাকশন-অ্যাডভেঞ্চার / সুপারন্যাচারাল। লেখককে নিয়ে কিছু কথাঃ হেনরি রাইডার হ্যাগার্ড একজন ইংরেজ লেখক যিনি উনিশ শতকের শেষের দিকে অ্যাডভেঞ্চার উপন্যাস লিখে নাম কুড়িয়েছিলেন। তার বিখ্যাত উপন্যাস গুলোর মধ্যে রয়েছে “King Solomon’s Mines”, “She”, “Cleopatra” ইত্যাদি। তার বেশিরভাগ কাহিনীগুলোই আফ্রিকার যেখানে তিনি পাঠকদের সামনে তুলে ধরেন অজানা এক পৃথিবী। এটা খুব সহজেই বলা যায় যে হ্যাগার্ড ছিলেন তার সময়ের সবচেয়ে আন্ডাররেটেড লেখকদের মধ্যে একজন। অ্যালান কোটারমেইনঃযারা ইতোমধ্যেই হেনরি রাইডার হ্যাগার্ডের একাধিক লেখার সাথে পরিচিত তাদের সম্ভবত অ্যালান কোয়াটারমেইন সম্পর্কে নতুন কিছু বলার দরকার নেই। তবুও সংক্ষেপে কিছু কথা সেরে নেই। অ্যালান কোয়াটারমেইন একজন বিখ্যাত ইংরেজ শিকারি এবং ক্ষেত্রবিশেষে একজন বণিকও। হ্যাগার্ড তার “কিং সলোমন’স মাইনস” উপন্যাসে প্রথম এ চরিত্রকে তুলে আনেন। ইংরেজ হলেও অ্যালান বেশিরভাগ সময় আফ্রিকাতেই কাটাতে পছন্দ করেন যেখানে তিনি মিশনারি বাবার যত্নে বেড়ে উঠেছিলেন। আফ্রিকার অন্ধকার অঞ্চলগুলোতে সভ্যতার আলো পৌঁছে দেয়া অ্যালানের অন্যতম লক্ষ্য। আফ্রিকানরা তাকে ডাকে মাকুমাজন বলে। বিচক্ষণ ও দৃঢ় ব্যক্তিত্বের অধিকারী এ ইংরেজ সুযোগ পেলেই ঝাঁপিয়ে পড়েন অ্যাডভেঞ্চারে। মুখোমুখি হন অবিশ্বাস্য সব বিপদের, বেরও হয়ে আসেন নিজস্ব দক্ষতায় আর কিছুটা ভাগ্যর ছোঁয়ায়। দি আইভরি চাইল্ড অ্যালান কোয়াটারমেইন সিরিজের প্রকাশিত অষ্টম বই। কাহিনী সংক্ষেপঃ ঘটনার শুরু ইংল্যান্ডে যখন অ্যালান এক বন্ধুকে সাথে নিয়ে যান উপন্যাসেরই আরেক গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র লর্ড র্যাগনালের বাড়িতে। বন্ধুত্ব হয়ে যায় তাদের। তার সাথে পরিচয় হয় র্যাগনালের বাগদত্ত্বা লুনা-র সাথেও। ওখানে থাকা অবস্থাতেই তার সাথে দেখা করতে আসে আফ্রিকান দুর্গম অঞ্চলে বসবাসকারী হোয়াইট কেন্ডা নামক এক জাতির দুই পুরোহিত। আইভরি চাইল্ডের কথাও প্রথম সেখানেই শুনলেন। দুই বছর পর মূল কাহিনী শুরু। র্যাগনালের স্ত্রীকে উদ্ধার করতে অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে বেরিয়ে পড়েন দুইজন, সাথে দুই ভৃত্য নিয়ে। পথে ছোটখাট বিপদ এড়িয়ে পৌঁছে যান তারা হোয়াইট কেন্ডাদের আবাসস্থলে। ওখানে তাদের মারতে হবে শয়তানের পুজারি ব্ল্যাক কেন্ডা-দের শয়তান দেবতা অতিকায় হাতি-কে যা পরিচিত জানা/যানা নামে। এদিকে নেমে আসছে আইভরি চাইল্ড বা হোলি চাইল্ডের একের পর এক অভিশাপ; শুরু হতে যাচ্ছে এক দুই কেন্ডা জাতির মধ্যে এক ভয়ঙ্কর যুদ্ধ। পারবে অ্যালান তার বন্ধুদের রক্ষা করতে? যানা-কে মারতে? কে এ আইভরি চাইল্ড? এত কিছুর মাঝে লুনা-র ভূমিকাটাই বা কোথায়? পাঠ-প্রতিক্রিয়াঃ হ্যাগার্ডের অন্যান্য উপন্যাসের মতই কাহিনী বর্ণিত হয়েছে প্রথম পুরুষে, অ্যালান কোয়াটারমেইনের জবানিতে। কাহিনী নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই। ভালোবাসা, আত্নত্যাগ আর বন্ধুত্বের অপূর্ব মিশ্রণে বইটি এ লেখকের অন্যতম সেরা। পড়া শেষে মন খারাপ হয়ে যাবে; সাথে ঘিরে থাকবে একধরনের অপূর্ণ ভাললাগা। অনুবাদ নিয়ে কিছু কথা বলা যাক। প্রথমেই যা বলতে হয়, অনুবাদকের সাবলীল শব্দচয়ন আমাকে মুগ্ধ করেছে। তার লেখার ভঙ্গি ভিন্নমাত্রা যোগ করেছে পুরো লেখাটিতেই। বাংলা ভাষাভাষীদের ভাল লাগবে এমন করেই লেখা। এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন যে এটি সংক্ষেপিত অনুবাদ। আরেকটু ডিটেইল্ড হতে পারত, বিশেষ...
দি আইভরি চাইল্ড (বই পরিচিতি)
হেনরি রাইডার হ্যাগার্ডের এক অনবদ্য সৃষ্টি। অ্যালান কোয়াটারমেইনের আরেক অ্যাডভেঞ্চার। রহস্য, অ্যাডভেঞ্চার, শিকারের রোমাঞ্চ, ভালোবাসা, ঘৃণা আর বন্ধুত্বে ভরপুর এই বইটির সাথে আপনার সময় বেশ ভালো কাটবে।