কীর্ত্তিপাশা জমিদার বাড়িতে একটা বিকেল
বাংলার এক জমিদারপুত্রকে বিষ প্রয়োগে হত্যা করা হয়। হত্যাকাণ্ডের পর নাম অভিযোগ আসে জমিদারপুত্রের স্ত্রীর নামে। স্ত্রীর নাম ছিল হরসুন্দরী দেবী। হরসুন্দরী দেবী নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করতে স্বামীর সাথে সহমরণে যান। তারপর দুজনকে একসাথে সমাহিত করা হয়।
আমার প্রিয় জেনগল্প: পাঁচটি সময়ে নীরব থাকুন
অনেক অনেকদিন আগের কথা। পর্বতের ঢালে ছিল এক জেন আশ্রম। সেই আশ্রমে থাকতেন এক মহাজ্ঞানী জেন গুরু। অনেক অনেক দূর থেকে মানুষজন আসতো তার দীক্ষা নিতে, তার কথা শুনতে, তার গভীর জ্ঞানের ভান্ডার থেকে নিজেদের ঋদ্ধ করতে।
ড্রাকুলা অ্যান্টিক এডিশন, বইয়ের চেয়েও বেশি কিছু
এই অ্যান্টিক এডিশনের মাধ্যমে বেনজিন প্রকাশনী শুধু একটা বই আমাদের হাতে তুলে দেয়নি, তুলে দিয়েছে একটা অভিজ্ঞতা। যে অভিজ্ঞতা ড্রাকুলার স্বপ্নময় জগত্কে নিয়ে এসেছে বাস্তবতার আরও কাছাকাছি
পাচার হওয়া টাকায় বানানো যেত ১৬৪ কর্ণফুলি টানেল, ৫২ মেট্রোরেল, ৫৪ পদ্মাসেতু
ওয়াশিংটল ভিত্তিক সংস্থা গ্লোবাল ফিন্যান্সিয়াল ইন্ট্রিগ্রিটি জানাচ্ছে, ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে পাচার হওয়া অর্থের পরিমান ১৭ লক্ষ ৬০০ কোটি টাকা।
গল্প: ওকানে যেওনি,বাবু
আমি বোধহয় একবার পাহাড়ের দেবীকে দেখেছিলাম। কি বিশ্বাস হল না তো? না হওয়ারই কথা। গল্প শোনার জন্য বিশ্বাসের প্রয়োজনীয়তাও নিতান্তই কম। গল্পটা বরং বলি।
বই রিভিউ: বঙ্গবন্ধু- নেতা, নেতৃত্ব ও আজকের বাংলাদেশ
যারা বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান সম্পর্কে জানতে চান, এবং স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশ যে সংকটের মধ্যে দিয়ে গেছে সেগুলো সম্পর্কে খুব ভ্যালিড তথ্য চান, তাদের জন্য এই বইটা একটা অসাধারণ চয়েজ হতে পারে।
সাথে প্রতিটি তথ্যের যথাযত রেফারেন্স এবং বইয়ের শেষে একটা ইনডেক্স বইটিকে রেফারেন্স বুক হিসেবেও উপযোগী করে তুলেছে।
পাঠক প্রতিক্রিয়া – রিংস ১ (নবনীতা)
“লর্ড অফ দ্য রিংস” সিরিজের প্রথম বই, “দি ফেলোশিপ অফ দ্য রিং” পড়ার পর এখন ইচ্ছে করছে; ঘুরে আসি মিডল আর্থ থেকে। শায়ারের হবিটনে ছোট্ট একটা গর্ত তৈরি করে হাসিখুশি হবিটদের সাথে কাটিয়ে দিই বাকিটা জীবন।
দি লর্ড অফ দ্য রিংস ১ (বই পরিচিতি)
‘দি লর্ড অফ দ্য রিংস’ সহিত্যের ইতিহাসে একটা ল্যান্ডমার্ক । গল্পের ডিটেইলিং-এ টোলকিনের মত মনযোগ খুব কম লেখকই দিতে পেরেছেন। আর ইংরেজি সাহিত্যে স্টোরিটেলিং-এর ধরনটাই পাল্টে দিয়েছিল তার ‘দি হবিট’ আর ‘দি লর্ড অফ দ্য রিংস’। পুরো লেখক জীবনে টোলকিন এই একটা ইউনিভার্সই তৈরি করেছেন।
লিজিয়ন – প্রথম অধ্যায়
কয়েকদিন আগে প্রকাশিত হল বিখ্যাত আমেরিকান লেখক ব্র্যান্ডন স্যান্ডারসনের ‘লিজিয়ন’। বইয়ের প্রথম অধ্যায়টা এখানে দিয়ে দিচ্ছি। যাতে পাঠক কাহিনীর সাথে একটু পরিচিত হতে পারেন, সাথে অনুবাদের মান নিয়েও মনে শঙ্কা না থাকে
দি হবিট (প্রথম অধ্যায়)
এক গর্তে বাস করত এক হবিট। গর্ত শুনলে যেমন স্যাঁতস্যাঁতে, নোংরা একটা জিনিসের কথা মনে পড়ে। এই গর্ত মোটেও সেরকম নয়। গর্তটা একটা হবিটের। হবিটের গর্ত মানে সুন্দর সাজানো, গোছানো, পরিপাটি একটা গর্ত। হবিটের বাড়ি। এক কথায় যাকে সুখের স্বর্গ বলে।