বইয়ের পেছনের মানুষগুলো
এই বইয়ের পেছনে অনেকগুলো প্রতিভাবান মানুষ কাজ করেছেন। সম্ভাব্য সবভাবে সাহায্য করেছে। আরফাত, রায়হান আর ইপ্তির অনুপ্রেরণা না থাকলে এই কাজ শেষ করতে হয়তো আরও পাঁচ বছল লাগত। বইয়ের সুন্দর প্রেডাকশনের সব ক্রেডিট রাশেদ আহমেদ ভাইয়ের। প্রুফরিডিং ছোট ছোট সাজেশন দিয়ে বইতে বিরাট পার্থক্য এনে দিয়েছেন প্রিয় সালেহ আহমেদ মুবিন আর কৌশিক দেবনাথ।
লর্ড অফ দ্য রিংসের আনন্দটা ধরা যাচ্ছে কিনা এজন্য বারবার বেটা রিডিং করিয়েছি। প্রত্যেকে একাধিকবার পড়েছেন সম্পূর্ণ লেখা। পড়ার সময় আর পরে তাদের পরামর্শ পুরো বইয়ের মানকে বাড়াতে অনেক বাড়িয়েছে। তুসী আর সেমন্তীকে ভালোবাসা জানাতেই হবে।
আর সবচেয়ে বেশি কৃতজ্ঞ আমার সেইসব পাঠকদের যারা আমার অনুবাদে ‘দি হবিট’ পড়ার গত চার-পাঁচ বছর ধরে প্রতিনিয়ত তাড়া দিয়ে যাচ্ছিলেন। আমার ইচ্ছে হয়, যদি আমি আপনাদের প্রত্যেকের নাম মেনশন করে কৃতজ্ঞতা জানাতে পারতাম। আপনারাই সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরণা। আপনাদের কৃতজ্ঞতা জানানোর ভাষা আমার জানা নেই আসলে।
বইটা যদি আপনার ভালো লাগে তাহলে তার ক্রেডিট উপরের এই সব মানুষগুলোর। আর যেটুকু কমতি তার দায় পুরোটাই আমার। আমি জানি আপনারা ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতেই দেখবেন। এতদিন ধরে আপনাদের এই ভালোবাসা আর ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিই তো আমার আসকারা এত বাড়িয়েছে!
মহিউল ইসলাম মিঠু
প্রোডাকশন: রাশেদ আহমেদ
প্রুফ রিডিং : সালেহ আহমেদ মুবিন, কৌশিক দেবনাথ
বেটা রিডিং: জান্নাতুল ফেরদৌস ইপ্তি, আব্দুল্লাহ আর রায়হান, রিতু চক্রবর্তী, আব্দুল্লাহ আল ফাহাদ, সালেহ আহমেদ মুবিন, মঈনুল ইসলাম, রাশেদুজ্জামান, জাহিদা নাসরিন, সৈয়দ আরফাত, জহুরুল হক, মাজেদা হক।
বইতে লেখকের বায়ো লিখে দিয়েছেন জান্নাতুল ফেরদৌস ইপ্তি। অনুবাদকের বায়ো লিখে দিয়েছেন আব্দুল্লাহ আর রায়হান।
দি লর্ড অফ দ্য রিংস বুক ১ নিয়ে বিস্তারিত সব জানতে ক্লিক করুন: দি লর্ড অফ দ্য রিংস বই পরিচিতি